পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भाग्नादी ! ছিল-ক্রমে অসহ্য হইয়া উঠিল; ক্ৰোধকম্পিত্যুম্বরে বলিল, “পিশাচ, আবার প্ৰলোভন ? মনে করিয়াছ, মোহিনী আবার তোমার প্রলোভনে ভুলিবে ? এখনও কি তৃপ্ত হও নাই ? এখনও কি তোমার মনের-বাসনা পূর্ণ হয় নাই ? কোন সুখের আশায় আবার আমি তোমার দয়া-ভিক্ষা করব ? যে ধৰ্ম্ম একবার হারাইলে আর তাহ ফিরাইয়া পাইবার নহে, তোমার কুহকে তাহাও গিয়াছে। মনে করিয়াছ, আবার তোমার মোহমন্ত্রে ভুলিয়া মুসলমানী হইব ? কখনই না। তুমি আমার क् िननांभं न করিয়াছ ? ধৰ্ম্মভ্ৰষ্টা রমণীর পরিণাম যে কি, তাহা আমি এখন দেখিতেছি, তুমিও দেখিতেছি, জগতের সকলেই দেখিতেছে। কিন্তু, তুমি যে একজন বিধবার সর্বস্ব হরণ করিয়া তাহ্কে পথের ভিখারী করিয়াছ, ইহাতে কি তোমায় পাপের কোন ফল ভোগ করিতে হইবে না ? আজ দশ বৎসরের কথা বলিতেছি, যখন আমার বয়স আঠারো বৎসর, যখন প্ৰবল পরাক্রমে যৌবন ५१ उधमशश्न शाCध কি এক আত্মবিস্মৃতির তুমুল বিপ্লব উপস্থিত করিয়াছিল, যখন দিনান্তে একবার মনে করিতে পারিতাম না-যে আমি বলবিধবা ; কবে বিবাহ হইয়াছিল, কাহার সহিত ? কে তিনি ? কেমন ? এখন কোথায় ? এ সকল অতি যখন সেই উদ্দাম যৌবনের আত্মবিস্মৃতিময় সেই তুমূল বিপ্লবের হারাইয়া গিয়াছিল, মনে পড়ে কি তখন তুমি কোন নরকের ইন প্রলোভন লইয়া, আমার তৃষিত লালসাময় চোখের সমুখে আসিয়া দীড়াইয়াছিলে ? সহজেই তুমি এ অসহায় হৃদয় করতলগত করিলে। ক্ৰমে আমায় নরকের দিকে টানিয়া আনিলে, নিতান্ত মন্ত্ৰমুগ্ধর ন্যায় আমি তোমার অনুসরণ করিলাম। তখন একবার জন্মদাতা , পিতার মুখ চাহিলাম। न1-6श्ञौ अननो মুখ চাহিলাম নু-উপরে যে ধৰ্ম্ম রহিয়াছেন, সে কথাও একবার ভাবিলাম না-কুকুরীর ন্যায় তোমার