পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: 8 भाद्मायौ । aunyummum যুবক বলিল, “আপনার বাড়ী এখান হইতে কতদূর ? নিকটে ?” রমণী বলিল, “না-এই প্ৰান্তরের উত্তর দিকে অনেকদূরে। ঐ যে একটা আমবাগান দেখা যাইতেছে ; আপনি বোধ হয় আসিবার সময় দেখিয়া থাকিবেন; ঐ আমবাগানের মাঝখান দিয়া পূৰ্ব্বমুখে গ্রামের মধ্যে যাইবার একটা পথ আছে, ঐ পথ দিয়া কিছুদূর যাইতে হইবে। আমি একাকী যাইতে ভরসা করিতেছি না, পথে সহায়হীন স্ত্রীলোকের অনেক বিপদ আছে।” d কথা শুনিয়া, বেশভূষা দেখিয়া, ভাবভঙ্গি দেখিয়া তাহাকে ভদ্রমহিলা বলিয়া যুবকের বোধ হইল। এবং তাহার এরূপ অবস্থার কারণ জানিবার জন্য যুবকের মন অত্যন্ত কৌতুহলী হইয়া উঠিল। জিজ্ঞাসা করিলেন, “আপনি কুলস্ত্রী হইয়া এই ভয়ঙ্কর স্থানে, এত রাত্রে কি জন্য আসিয়াছিলেন, বুঝিতে পারিলাম না।” দশম পরিচ্ছেদ । সুন্দরীর অনুরোধে । সেই কৃতাবগুণ্ঠন বলিতে লাগিল, “আমার স্বামী আজি দুই বৎসর হইতে পীড়িত। অনেক চিকিৎসক দেখিয়াছে, কিন্তু এপৰ্যন্ত কি রোগ অথবা রোগের কারণ কি, কেহ কিছুই ঠিক করিতে পারে নাই; সুতরাং তাহাদিগের ঔষধেও কোন ফল হইল না। দুই একজন কবিরাজ এক প্রকার বায়ুরোগ মনে করিয়া চিকিৎসা করিয়াছিলেন, তাহাতেও কিছু উপকার হয় নাই। বরং আমার স্বামীর ব্যারাম বাড়িয়া উঠিতে লাগিল; আগে এক একরার মূচ্ছি। যাইতেন, এখন প্রতিদিন দুই তিন