পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় খণ্ড । RSV করিয়া কাটিয়া ফেলুন । এখানে কেহ আসিবে না-কেহ কিছুই জানিবে।" না—কোন ভয় নাই ; তাহার পর আপনার যেখানে ইচ্ছা চলিয়া যান, আমি বাধা দিতে আসিব না। দেবেন্দ্র বাবু, আপনি কেমন জানি না, কিন্তু, এরূপ আত্মহারা স্ত্রীলোককে প্রত্যাখান করা অপরের পক্ষে বড়ই কঠিন বোধ হইত।” এই বলিয়া, সে আবার দেবেন্দ্রবিজয়ের হস্ত ধারণ করিয়া যতদূর সম্ভব নিকটবৰ্ত্তিনী হইয়া দাড়াইল। এদিকে সেই ব্যাকুলা সুন্দরীর অবৈধ আবদার ও অনুচিত দাবী যত সীমা অতিক্রম করিয়া উঠিতে লাগিল, ও দিকে তেমনি আবার দেবেন্দ্রবিজয়ের অত্যধিক ঘুণা ও বিরক্তি ততোধিক সীমাতিক্ৰম করিয়া ক্ৰমে ক্ৰোধে পরিাণত হইল। ক্রোধাভরে দেবেন্দ্রবিজয় তাহাকে দূরে নিক্ষেপ করিয়া অত্যন্ত রুক্ষ্মস্বরে, বলিলেন, “তুমি পিশাচী, দূর হও-আমাকে স্পর্শ করিয়ো না ।” রমণী আবার চুটিয়া আসিয়া দেবেন্দ্রবিজয়ের হাত ধরিল। অবিচলিতভাবে বলিল, “ওঃ Cनcबन्. जूमि कि निर्छुन्न, श्रृङ्गश भाश्व ७यङजूद्ध নিষ্ঠুর কুইতে পারে, তা জানিতাম না।” ● দেবেন্দ্রবিজয় পূর্বাপেক্ষা সজোরে তাহাকে দূরে নিক্ষেপ করিয়া বলিলেন, “আমি তোমাকে অত্যন্ত ঘৃণা করি।” * তথাপিসে আবার ছুটিয়া আসিয়া সেইরূপ আগ্রহভরে দেবেন্দ্রবিজয়ের হাত ধরিয়া, একটা বিদ্যুন্ময় সুতীব্ৰ কটাক্ষপাত করিয়া, সেই রমণী’ নাম স্বরে বলিল, “তথাপি আমি তোমাকে সেইরূপ অত্যন্ত ভালবাসি।” . রমণীর বক্ষের বসন শ্লথ হইয়া পড়িয়াছে ; দীপালোক তাহার পীবৃর, যৌবনভারাবনতদেহ অনাচ্ছিন্ন অবস্থায় অতিশয় সৌন্দৰ্য্যময় বোধ হইতে লাগিল। উন্মুক্ত কেশদাম বিশৃঙ্খলভাবে তাহার চোখ, मूत्रं বুক ও পিঠের কোন অংশ ঢাকিয়া ও কোন অংশ একেবারে উন্মুক্ত