পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

བྱ་རྩྭ་སོ་བྱ། ། s kan কাজে ঠিক তেমন সহজ হয় না। এ যে-সে মরণ নয়—জ্বলিয়া পুড়িয়া' দন্ধিয়া মরণ। মর। তবে, অরিন্দম। তুমি যন্ত্রণায় অস্থির হইয়া, ডাক ছাড়িয়া চীৎকার করিতে থাকিবে, আর তেমনি উচ্চকণ্ঠে আমি হাসিতে থাকিব-হাে-হাে-হে। কি মজা! তোমার দুই চাখে দুই বিন্দু ঢালিয়া দিব, অন্ধ হইবে-চক্ষু উৎপাটন করিয়া ফেলিলেও সে যন্ত্রণ যাইবে না ; তাহার পর মরিবে—ধীরে ধীরে ধীরে-ভয়ানক যন্ত্রণায় সুভয়ানক মরণ ” . আবার জুমেলিয়া হাসিতে লাগিল। কি ভয়ানক অমঙ্গলজনক সেই তীব্ৰ হাসি ! সে হাসি শুনিয়া অতি বড় সাহসীর বুক কঁপিয়া TSE: " অরিন্দামও ভুয় পাইলেন। বুঝিলেন, জুমেলিয়া মুখে শুধু ভয়প্ৰদৰ্শন করিতেছে না, কাজে সে ঠিক তাহাই করিবে। এ বিপদ হইতে পরিত্রাণের আর উপায় কি ? “এই দেখ, অরিন্দম।” বলিয়া জুমেলিয়া অল্পে অল্পে শিশিটা কাৎ করিতে লাগিল। শিশির মুখের কাছে সেই তরল পদার্থ। টলটল করিতে লাগিল৷ ”জুমেলিয়ার অলক্ষ্যে অরিন্দমের হাতে এক বিন্দু পতিত হইল। গলিত সীসকের ন্যায় সেই এক বিন্দু সেই স্থান দগ্ধ করিতে BBD S DBBDDBD BB BDD DBBD DBBS DDBB DDD রোধ করিয়া অতি কষ্টে সে যন্ত্রণা সহ্য করিতে লাগিলেন। যন্ত্রণা সুচক একটিমাত্র শব্দও তাহার মুখ হইতে তখন বাহির হইল না. জুমেলিয়া বলিল, “দেখ, অরিন্দম, আর বিলম্ব নাই, 'এই দেখ, ছিপি খুলিয়াছি ; এখনই তোমার সর্বাঙ্গে ঢালিয়া দিব ; এখনও সময় আছে, প্ৰাণ-ভিক্ষা চাও ।” সুরিন্দম, দৃঢ়স্বরে বলিলেন, “প্ৰাণ থাকিতে, নহে।”