পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Te xtgt3 তাহার পর তের নম্বরের লোকটা উঠিয়া দাড়াইল। ফুলসাহেৰ তাহাকে দেখিয়া, হাসিয়া বলিল, “তোমাকে কিছু বলিতে হইবে না, তোমার সম্বন্ধে আমি অনেক কথা জানি।” । O লোকটা সেই গােরাষ্টাদ। নামটা শুনিলে কাহাবই লোকটাকে 'भtन कझिCङ दिव्ाक्ष श्शेgष ना । গোরাচাদি বসিলে ফুলসাহেব নিজে গাত্ৰোখান করিয়া বলিল, বেশ হাসিমুখ মিষ্টকথায় শ্রোতাদের কর্ণে অমৃতবর্ষণ করিয়া বলিল, “আমি অরিন্দমকে কেন ঘূণা করি, তোমরা কেহই জান না । একমাত্ৰ । কারণ হচ্ছে, সে ঠিক আমারই মত বলবান আমারই মত চতুর, আমারই মত তুখোড় এবং আমারই মত সকল কাজে তৎপর। আমি বেঁচে থাকতে আমার মত আর একটা লোক যে পৃথিবীতে থাকে, সে ইচ্ছা! আমার একেবারে নাই। সেটা আমার একান্তই অসহ বোধ হয়ে আসছে। হয় সে এ পৃথিবী ত্যাগ করুক, আমি নিরাপদ হই, নয়। আমি যাই, সে সুখী হোক। এ দুটার একটা আমি না কয়ে কিছুতেই নিশ্চিন্ত । হতে পারবো না। দেখি, কতদূরের জল কোথায় দাঁড়ায় ? যাক, এখন তোমাদের মধ্যে এমন কেহ এখানে আছ যে, জীবনের মধ্যে কখনও সে একটা না একটা খুন করে নাই ? কে আছ বল ?” কেহই কোন উত্তর করিল না-সকলেই খুনে দস্য। • ফুলসাহেব বলিল, “ভালই হয়েছে, এসব কাজে এই রকমই লোক দরকার। অরিন্দম-হত্যার জন্য এখন সকলকে শপথ করতে হবে।” তখন সেই সকল খুনে-লোক একমাত্র অরিন্দমের জীবন লক্ষ্য করিয়া শপথ করিল, এবং সঙ্গে সঙ্গে ফুলসাহেবের নিকট হইতে এক ২১ একখানা তীক্ষুধার কীরিচ উপহার পাইল । সে দিন এই পৰ্য্যন্ত ।