পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৩

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । ७ शानिक|| ८दका ? দেখিতে দেখিতে চক্ষের নিমিষে বালিকা বাহিরের সেই দুৰ্ভেদ্য , অন্ধকারে কোথায় মিশিয়া গেল দেখিয়া তথাকার সকলের কি সাহসী বলাই মণ্ডল, কি তাহার-অপেক্ষা-অধিক-সাহসী হলধর, সকলের মুখ শুথাইয়া ভয়ে এতটুকু হইয়া গেল। সকলে কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ়াবৎ নিশ্চেষ্ট রহিল। " যে ইতিপূর্বে ভূতের গল্প করিতেছিল, তাহার নাম হারাণচন্দ্র। বলিল “এ আর কেউ নয় হে হলধর, এ সেই, যার কথা আমিপ এখন বলছিলেম, সেই বঁাশঝাড়ের তলায় যাকে দেখেছিলাম এ নিশ্চয়ই । সেই। একবার জানানটা দিয়া গেল। এখন দেখছি, এত রাত্রে, আর আজ আবার শনিবার, যে জল ঝড়, ও কথাটা তোলা ভালই হয় নাই। নৈলে, এত জল ঝড়ে মানুষের বাবার সাধ্যি কি যে বাহির হয়, আমি ঠিক চিনতে পেরেছি, সেই গলায় দড়ী দিয়ে মরা গোয়ালাদের ছোট বউ। • , আর একজন বলিল, “দূর, সে কি এত সুন্দর দেখতে ছিল ; এর মুখ চোখ দেখলে না—যেন তুলি দিয়ে আঁকা-যেন দুগাগো প্রতিমে। হারাণচন্দ্র তখন দুই একটি কঠিন প্ৰমাণ দিল, “আমি বেশ করে দেখেছি, সে যতক্ষণ এখানে দাঁড়িয়েছিল তার একটুও ছায়া ।