পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

v ' ' staو রেবতী মৃদুনিক্ষিপ্ত স্বরে বলিল, “আমি এখনও বলিতেছি, এ জীবন থাকিতে আমি কখনই তোমার প্রস্তাবে সম্মত হইব না । তোমাকে * বিবাহ করিয়া, শাত-দাস-দাসী-পরিবেষ্টিত হইয়া অতুল ঐশ্বৰ্য্য উপভোগ করা অপেক্ষ এই বননিবাসে চিরবন্দিনী হইয়া থাকাও এখন আমার পক্ষে অতুল সুখ।” আগন্তুক কিছুক্ষণ নীরবে থাকিয়া, কি ভাবিয়া একটি দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া বলিল, “তবে এই অতুল সুখেই চিরজীবনটা এইখানে কাটাও । কিন্তু নিশ্চয় জানিয়ে, আমার কথা না শুনিলে, কিছুতেই পরিত্রাণ নাই। তুমিও যত কঠিন হইবে, আমিও কঠিন হৃদয়ে তোমার উপর সেইরূপ কঠিন কঠিন ব্যবস্থাও ক্ৰমে চালাইতে থাকিব। চিরদিন আমি তোমার নিকট এমনই বিনীত এমনিই অনুগ্রহপ্রার্থী থাকিব না ; যে কোন প্রকারে হউক আমি আমার কাৰ্য্যোদ্ধার করিবই। এখন আমার বিবাহিতা স্ত্রী হইয়া যে সুখভোগ করিতে অনিচ্ছুক, তখন 'আমার উপপত্নী হইয়া সেচ্ছায় সে সুখের জন্য লালায়িত থাকিবে। LBBDBD DBBBS SDBDBDDBD DD BDD BB kuDuuDB S BD ভুলিতে পরিবে, ততদিন আমার কথায় কিছুতেই সন্মত হইবে না-ভাল, শীঘ্রই তাহার ছিন্নমুণ্ড এইখানেই বিলুষ্ঠিত হইতে দেখিবো।” এই বলিয়া আগন্তুক এমন ভ্ৰকুটকুটিলমুখে সেই সরলা বালিকার দিকে চাহিল যে, বালিকা কি বলিতে যাইতেছিল, ভয়ে বলিতে পারিল না-ভয়ে তাহার কণ্ঠরুদ্ধ হইয়া আসিল। তাহার শিরায় শিরায় উচ্ছস্তি রক্তস্রোত বিদ্যুদ্বেগে বহিয়া হৃদপিণ্ডপূর্ণ করিতে লাগিল। বালিকা ক্লাদিয়া ফেলিল—তাহার নিম্প্রভতার চক্ষুদিয়া দর বিগলিতধারে অশ্রু বহিতে লাগিল ।