পাতা:মায়া-পুরী - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ov. J उनिब cय आनन्न भाव्र, cन श्रानन्म धहे श्रांम८मा ब्र गर्याब्रडू क्व । উছার উচ্চতর সোপানে উঠিয়া প্রকৃতির মূৰ্ত্তির দিকে কেবল চাহিয়া চাহিয়া যে আননা পাওয়া যায়, প্রকৃতির মূৰ্ত্তিতে শৃঙ্খলা ও সামঞ্জস্তের শ্ৰী আবিষ্কার করিয়া যে আনন্দ পাওয়া যায়, উহা ও সেই পৰ্য্যায়ের আনন্দ ; তা হাতে ও জীবনরক্ষার কোন সুবিধা ঘটিবে কি ঘটিবে না, সে প্রশ্ন তোলাই চলে না । তুলিতে গেলে সেই আনন্দের বিশুদ্ধ ও নিৰ্ম্মল তা নষ্ট হয় । বৈজ্ঞানিক জড় জগৎকে তৃত্যত্বে নিয়োগ করিয়া জীবন-যুদ্ধে সাহায্য লাভ করিতেছেন বটে ; কি স্তু এই জগতের প্রতি চাহিয়া, এই জগতের নিয়মশৃঙ্খলার আবিষ্কার করিয়া, এই জগতের আঁধার ংশ আলোকে আনিয়া, এই জগতের অজ্ঞানাধিকৃত অংশে জ্ঞানের অধিকার প্রসার করিয়া বৈজ্ঞানিক যে পরম আননা লাভ করেন, তাহার নিকট এই টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন, ডাইনোমো ও মোটর, বৈদ্যুতিক ট্রাম ও বৈদ্যুতিক আলো, স্ত্রীমশিপ আর এরোপ্লেন, অতি তুচ্ছ ও অকিঞ্চিৎকর পদার্থ। মানবসমাজের মারা মারি কাটা কাটি রক্তারক্তির মধ্যে বণিকের পণ্যশালা বা বিলাসীর আরাম-নিকেতন কিছুতেই শাস্তি আনয়ন করিতে পারে না । মানব জাতির মতা ত ইতিহাস পূর্ণ করিয়া জীবন-যুদ্ধের যে ভীষণ কোলাহল আমাদের শ্রবণেন্দ্রিয় বধির করিতেছে, বাহ জগতের উপর বিজ্ঞানের এই প্রভুত্ব-লাভের জয়জয়কার সেই কোলা হলের মধ্যে লীন হইয়া গিয়াছে । এই বৈজ্ঞানিকতা-স্পৰ্দ্ধি-মানব-সভ্য তার মধ্য স্থলে ও ধখন সবল মানব ক্ষুধাৰ্ত্ত ৰ্যান্ত্রের ন্তায় দুৰ্ব্বল মানবের শোণিত-পানে কুষ্টি ত হইতেছে না, তখন জীবন-যুদ্ধের ভীষণ তা বে বৈজ্ঞানিকতার প্রভাৰে नृश्डा थाब्रन कब्रिटब, मानवनमारबब बर्डमान बदशब डtशब८कांन