পাতা:মায়া-পুরী - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায়া-পুরী কেন জানি না, আমি এক মায়া-পুরী রচনা করিয়া আপনাকে সেই পুরীমধ্যে আবদ্ধ ভাবিয়া বসিয়া আছি ও আপনাকে সম্পূর্ণ পরতস্থ মনে করিয়া হা হতাশ করিতেছি। এই মায়া-পুরীর নাম fবশ্বজগৎ ; আমি ইহার কল্পনা করিয়া আপনাকে সৰ্ব্বতোভাৰে ঠ হার অধীন ধরিয়া লইয়াছি । এই কাল্পনিক জগৎ আমারই একটা কিস্তৃতকিমাকার খেয়াল হইতে উৎপন্ন এবং এই কাল্পনিক জগতের অন্তর্গত যা বতীয় ঘটনা আমারই খেয়াল স্থা চন্তে উদ্ভূত ; আমি কিন্তু ঠিক উন্ট বুঝিয় আপনাকে ক্ষুদ্র সঙ্কীর্ণ ও সঙ্কুচিত করিয়া উহার অধীনতা-পাশে আবদ্ধ ভাৰিতেছি । এই বন্ধনের বৃত্তাস্ত লইয়া বিজ্ঞান-শাস্ত্র ; কিন্তু এই বন্ধন যখন কাল্পনিক বন্ধন, তখন বিজ্ঞান-শাস্ত্রের এইখানে গোড়ায় গলদ । এই গোড়ায় গলদ স্বীকার করিয়া লইয়া আমি মানবজীবন আরম্ভ করি । বিশ্বজগতের একটা অংশকে আমি অবশিষ্ট অংশ হইতে পৃথক করিয়া দেখি এবং তাহার নাম দিই আমার দেহু’ । এই বিশ্বজগৎ অতি প্রকাগু,—অনন্ত কি সান্ত, তাহা লইয়া এখানে বিতর্ক তুলিব না—কিন্তু এই প্রকাও জগতের যে श्र**टक श्राभाद्र ८मश् दणि, छेह नभूमारब्रव्र छूणनाब्र निऊाढ ক্ষুদ্র । যে চৰ্ম্মাবরণের মধ্যে আমার দেহখানি বর্তমান, বস্তুতঃ সেইখানেই মামার দেহের সীমা, অথবা তাহ অতিক্রম করিয়া আর কিছু দূর পর্যন্ত দেৱ বিস্তৃত আছে, জীববিদ্যা বা পদার্থবিদ্যা