পাতা:মৃচ্ছকটিক নাটক (রামময় তর্করত্ন).pdf/৯২

পঞ্চম অঙ্ক । · ሦ® মৃণাল ভক্ষণে বিরত হইয়। মানসসরোবর গমনে উৎসুক হইয়া উৰ্দ্ধে দৃষ্টিপাত করিতেছে। ৰিট। ঠিক বলিয়tছ। দেখ, গগনমণ্ডল মেঘমালায় অস্থিত হওয়ায় কমলকানন মুদ্রিত হইয়া রছিয়াছে। সূৰ্য্য ও চন্দ্রমার আদর্শনে কি দিবা, কি রাত্রি, কিছুই বোধ হইতেছে না। তিমিরনিকর বিদ্যুৎ প্রভাষ ক্ষণিক নষ্ট, ক্ষণিক দৃষ্ট হইতেছে। ইহাতে বোধ হইতেছে, ভূমণ্ডল অবিরত জলধারা রূপ গৃহাভ্যন্তরে এবং জলধরন্ধপ ছত্রের অধেtভাগে শয়ন করিয়। নিম্পন্দরূপে যেন নিদ্র। যাইতেছে । বসং । মহাশয় ! এইরূপই বটে। দেখুন দেখুন। अनाथूलाङिन्द्र निको डेोकाङ्ग ८बझ” तिनझे झल्ल, ८ग३क्लो भलिमोजा জলধরের উদয়ে নক্ষত্রম গুল অদৃষ্ট হুইয়াছে। প্রোধিতপত্তিক কামিনীগণের ল্যায় দিবানাথের আদর্শনে দিভূমণ্ডল ভীষ্কৃশ শোভা ধারণ করিতেছে না । গগনমণ্ডল বজ্ৰধর ইন্দ্রদেবের বস্ত্র নিঃস্থত অগ্নিসন্তাপে সন্তগু হইয়াই যেন জলধারারূপে গলিয়। পড়িতেছে। আরও দেখুন। জলদজাল কথন উদ্ধে উঠিভেছে, কথন নিম্নে আসিতেছে, কথন বর্ষণ, কখন গৰ্জ্জম, কখন বা তিমির নিকর বিস্তার করিতেছে ; অতএব আধুনিক ধনশালী পুৰুষের ন্যায় নানা রূপ ধারণ করিতেছে। বিট । এইরূপই বঠে । গগনমণ্ডল বিদ্যুন্মীলায় বেষ্টিত হইয়া যেন জ্বলিয়। উঠিভেছে । কথন আবার শত শত বলাকায় শোভিত হইয়া যেন উচ্চৈঃস্বরে হাস্য করিতেছে। কথন জল ধারারূপসর বর্ষণকারী শক্ৰধনু ধারণ করিয়া যেন লক্ষ প্রদান করিতেছে। কখন বজপাতের ভয়ঙ্কর শব্দ হওয়ায় যেন উচ্চৈঃস্বরে বিকটশদ করিতেছে। কথন বা প্রচণ্ড অনিলবেগে ঘূর্ণিত হইতেছে। কখন বা নীলবর্ণ ভূজঙ্গসঙ্ঘের স্যায় জলধরপটলে আরত হইয় যেন ধূমরাশি উদগীর করিতেছে । বসং। হে জলধর ! তুমি অতি নির্লজ্জ ; যেহেতু আমি প্রাণনাথের গৃহে যাইতেছি, তুমি পথিমধ্যে বিকট গৰ্জ্জন করিয় ভয় প্রদর্শন পূৰ্ব্বক অামার শরীরে জলধারারূপ ক্ষর প্রদান করিভেছ।