পাতা:মৃণ্ময়ী (কপালকুণ্ডলা দ্বিতীয় ভাগ).djvu/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ববনী বলিয়া আমার তাদৃশ আপত্তি নাই। কিন্তু আমি জার সংসারী হই না । আমি এইরূপেই জীবন পাত করিব স্থির কল্পিস্নাছি । আমি আর কোন রমণীকে আমার ঘৃণিত জীবনের সহচরী করিয়া কষ্ট দিতে ইচ্ছা করি না । পদ্মাবতি ! তুমি আমার সংসর্গে কেবল কষ্ট পাইবে , আমার আশা ত্যাগ কর।” - এই বাক্য শুনিতে শুনিভে পদ্মাবতীর মুখ পিবর্ণ ছইল । তিনি একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ত্যাগ করিয কছিলেন,— “াথ ! তুমি আমাকে অষ্ঠায় প্রবোধ দিতেছ। জামি তোমাকে পূর্বেই বলিয়াছি, প্রণ যায় তাছাও স্বীকার, তোমার সংসর্গে অমুখী হুই তাহীও স্বীকার, তথাপি আমি তোমারি । তুমি আমাকে ত্যাগ করলেও জমি তোমাকে ত্যাগ করিব মা " নবকুমার এ কথার কোন উত্তর দিলেন না । তিনি কিছু চিন্তিত হইয়া কছিলেন,~~“পদ্মাবতি । অন্ধকার হইয়াছে গৃহে যাও । এ বিষয়ের বিবেচনা পরে ছইলে ।” এই বলিয়। স্বয়ং দীর্ঘ নিশ্বাস সহকারে গণভ্রোন্থান করলেন । পম কছিলেন,—“প্ৰাণেশ্বর । অধিনীর একটা কথা মাখ। কল্য একষার অামার আবাসে পদার্পণ করিও ।” *..., লব । “সে জন্ত আমি এক্ষণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হইতে পারি মা ।” এতক্ষণ উভয়ে বাহ্যজ্ঞান বিরধিত হইয়া কথাবার্তায় জন্মমনক্ষ ছিলেন। স্থভরাং বনভূমি যে ক্রোন্ধকারে আচ্ছন্ন হই#াছিল BBS BBB BBB BB DD BBBS BBBB DDDD DDDD S পঘা কছিলেন,– ' • ' , “নাথ ! জামাকে তুলিও না, এই মাত্র শ্রীচরণে প্রার্থনা ” এই কথাব পর উভয়েই আবাসোদেশে অগ্রসর হইলেন এবং ক্ষণবিলম্বেই ঘোর তমঘাচ্ছন্ন বন মধ্যে অদৃশ্য হইলেন ।