পাতা:মৃণ্ময়ী (কপালকুণ্ডলা দ্বিতীয় ভাগ).djvu/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রেমিক-প্রাশ্বৈ । $35: নবকুমার বিস্ময়াবিষ্ট হইলেন। ভাবিলেন, কি আশ্চৰ্য্য ! সেই পদ্মাবতী এইরূপ হইয়াছে । বিধাতা সকলই করিতে পারেন । সময়ে সবই ছয় । অনেকক্ষণ পরে কছিলেন,WikitanvirBot (আলাপ) “পদ্মাবতি ! তু;ি নারী-কুলের অলঙ্কার । তুমি আমার নিতান্তু হিতৈর্ষিণী। তোমার কথা সকল অমৃত সে.সিঞ্চিত। তোমার বাক্য-পীযুষ পান করিলে আমার মন বিচলিত হইয় উঠে । আমার অন্ত কিছু জ্ঞান থাকে মা । এক্ষণে বিবেচনা বা চিন্তুর ময় মহে । তোমার ওকথা আমি পরে মীমাংস করিব ।” 魂 পদ্ম । “আচ্ছা । সে যাহা উক, নবকুমার ! তুমি কপালকুণ্ডল---” . কপালকুণ্ডল এই শব্দটী উচ্চারিত হইবামার নবকুমান শিহরিয়া উঠিলেন । পদাবতী তাঙ্ক লক্ষ্য করিলেন, তথাপি তিনি বলিতে লাগিলেন,--- - “নবকুমার ! তুমি কপালকুণ্ডলা সম্বন্ধে ক ন কিছু শুনিতে পাও কি ?” 尊 নবকুমার দীর্ঘ নিঃশ্বাস ত্যাগ করিয়া পলিলেন,- “কপালকুগুলার কথা জার কেমন করিয়া শুনিব ? তাছার জকাল মৃত্যুর সন্ধিত ভাষার নামও পৃথিবী হইতে বিলুপ্ত হইয়া গিয়াছে। সে সম্বন্ধে আর কে কি বলিবে ?” পঙ্ক । “তাছাতে কি ভোগর কোন সন্দেছ হয় না ?" মব । “কি আশ্চৰ্য্য কথা ! পদ্ধাবতি : কেমন করিয়া সন্দেহ হইবে ? অামার কথায় যদি তোমার আবশ্বাস না থাকে, তাহ। হইলে আমি বলিতেছি, কপালকুণ্ডলা আমার সাক্ষাড়ে--অর্ণমার চক্ষের উপর, এক খণ্ড নদী তীরস্থ মৃত্তিক সহ অতলঙ্গলে নিপডিও হইয়াছে। আমি তাহার সেই অবস্থা দর্শনে ব্যপিত হৃদয়ে জংশ