পাতা:মৃণ্ময়ী (কপালকুণ্ডলা দ্বিতীয় ভাগ).djvu/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ඊ8’ স্কৃথায়ী । করিলে, ক্রমে পরিবর্তবিলানী কাল উহাই হৃদয় আশ্চৰ্য পরিবর্তিত করিল। তিনি ক্রমে স্থণা-কৰুণাস্ত্র এবং অগ্রদ্ধা-শ্রদ্ধায় ,[ऋगण जर डांश अथाङमाप्त षस्य उ७डि आक्रके আবার—এখন সেই নবকুমার সেই পদ্মাবতীর জন্য কঁদিতেছেন, তাছার জন্ত আত্মীয়, সমাজ, জাতি, কুটৰ, বন্ধু বান্ধব লমল ত্যাগ করিঙেও প্রস্তুত আছেন , তাম্বাকে সাদরে সানন্দে জালিগন করিতেছেন । কাল তুমি ধন্ত ! § ( মৃন্ময়ী ) এসময় কোথায় ? অতলজদে নিমগ্ন --দেখিতে পাইজেছ না , একদিন কাপলিকের খড়গ-মুখ হইতে যাহাকে রক্ষণ করিয়াছিলে, সেই ব্যক্তি তোমাকে মন দিয়া, আবার কড়িয়া লইয়া অপরকে, জবাবে দান করিতেছে । সত্যই কি মধকুমার পদ্মাবতীর প্রেমে মুগ্ধ হইয়া কপালকুণ্ডলাকে বিস্তৃত ইলেম ? না, তাছা নখে । পূর্ণচন্দ্র-বিরাজিত নভোমণ্ডলে মুম, এক খানি মেঘ উদয় হইয়া ক্ষণকালের নিমিত্ত বিশ্ব স ক তমসাচ্ছন্ন করিয়া ফেলে। সংসার কি তাই বলিয়া চিরকাল অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে ? ভাল থাকে না। বস্ত ক্ষণ মেঘ থাকে, সংসারে ভক্ত ক্ষণই অন্ধকার থাকে। মেঘও সরিয়া যায়, আবার সংসারে দিব্য আলোকও প্রকাশ পায় ; আবার চন্দ্র ও তারাগণ কিরণ বর্ষণ করে। যতক্ষণ মেঘ থাকে ততক্ষণই কি চন্দ্র, তার কার্য্য বন্ধ থাকে? তাছাও থাকে না। তাছার অদৃশ্য থাকে মাত্র। নবকুমারের হৃদয়াকাশের অবস্থাও সেইরূপ। তথায় মৃগয়ীর প্রণয় চন্দ্রিক পূর্ণ দীপ্তি বিকীর্ণ করিতেছিলে, সহসা পদ্মাবতীর প্রণয় মেঘ স্বন্ধব উপস্থিত: इ३शी জাহাকে আবরণ করিল। যতক্ষণ ইহা শাকিবে উক্তক্ষণ তাহা অাবরিজ থাকিযে মন্ত্র, ভান্থার কার্ষ্য বন্ধ হইৰে সী।