পাতা:মৃণ্ময়ী (কপালকুণ্ডলা দ্বিতীয় ভাগ).djvu/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&नोह्वं । *సి পুঙ্গ ৰেষ্টিত বঁটা নিতান্ত সৌদর্ঘ্যের পরিচায়ক । কোথায় পক্ষী পক্ষ চমৎকার ভূষণ বলিয়া গণ্য। কোথায় বা উলিঙ্ক দেহের সেন্দির্ঘ্য বৃদ্ধি করে। সৌন্দর্য্যের কচি ভিন্ন বলিয়াই অলঙ্কার পদ্ধতিও ভিন্ন হুইয়াছে। যাহা ছউক ইহা বড় আশ্চর্য্যের বিষয় যে, এত দেশ আছে, এত জাতি আছে, ইহারা সংসারিক বিধিৰ বিষয়ে একমত কিন্তু এই সম্বন্ধে অধিক ঐক্য দৃষ্ট হয় না । দেশ ভেদের ও জাতি ভেঙ্গের কথা দুরে থাকুক-দুই জন মনুণ্যের এ বিষয়ে প্রায়ই একমত দেখা বায় না । ধে কারণে গ্রন্থকার মুক্তকেশীকে সুন্দরী মনে করিয়াছেন, হয় ত সেই কারণেই কোন পাঠক মহাশয় তাহাকে সামান্থা গু কুৎসিত মনে করিবেন । মৃতরাং মুক্তকেশীর দেহ সাধারণ সমীপে উপস্থিত করা মিতান্ত দুঃসাধ্য ব্যাপার হইয়া উঠিয়াছে। যদি লে সম্বন্ধে আর কিছু না বলি তাহা হইলেও হয় ত কোন পাঠক বলিবেন “মুক্তকেশী বিশেষ সুপারী মহেন ; সেই জন্ত গ্রন্থকার তাছ চাপিয়া রাশিলেম।” কি বিপদ । সহৃদয় পাঠক মহাশয় গ্রন্থকারের বিপদ দেখিয়া দুঃখিত হইতেছেন, ম হাসিতেছেন ? যদি হাসিয়া থাকেন তবে আর স্থালিবেন না । সংসারে কেবল আদ্য এই সামান্য গ্রন্থকার এরূপ বিপদাপন্ন হইয়াছেন এমন নছে । পরে সন্তোষ সমুৎপাদন জন্য র্যাম্বারা যখন বে কাৰ্য্যে প্রবৃত্ত ছন্থয়াছেন, র্তাহারাই তখন এরূপ বিপদে পড়িয়াছেন । ঈশ্বরামুত্রহপালী, মছামহোপাধ্যায়, অসামান্য কবি সকল ও এরূপ বিপদের হস্ত হইতে নিয়ার লাভ করিতে পারেম মই। “মক্ষ্যেপরে কী কথা”-কবিকুলচুড়ামনি কালিদাস গৌরীরূপ বর্ণনা প্রসঙ্গে নানা কথা বলিয়া এবং বিবিধ প্রকারে লেন্দির্ঘ্যের বর্ণনা করিয়াও তৃপ্ত হন নাই। সে বর্ণনা সকলের সঙ্কোরপ্রধ হইষে, *িল ইৰে কংপক্ষে সন্দিহান ৰুইয়া উপসংহার কাঙ্গে