পাতা:মেঘদূত-কালিদাস-অখিলচন্দ্র পালিত.djvu/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 or . মেঘদত । করিয়া মাগধী ভাষায় সেতুকাব্য নামে একখানি উৎকৃষ্ট কাব্য রচিত হইয়াছিল। অনেকের বিশ্বাস কালিদাস ঐ সেতুকাব্যের কবি। মহা কবি বাণভট্ট নিম্নলিখিত শ্লোকে প্রৱর সেনের কীৰ্ত্তি এবং কাণিদাসের রচনার মাধুর্য বর্ণনা করিয়াছেন। “কীৰ্ত্তিঃ প্রবর সেনস্ত প্রয়াত কুমুদোজ্জ্বল। সাগরস্য পরং পারং কপিসেনেব সেতুন । নিৰ্গতাম্ব নবী কস্য কালিদাসস্য স্বাক্তযু। প্রীতিমধুরসাদ্রাঙ্ক মঞ্জরাধিব জায়তে ॥” এই কবি বাণভট্ট খৃঃ ষষ্ঠ শতাব্দীতে বিদ্যমান ছিলেন বলিয়া বোধ হয় । তাহার রচিত “হর্ষ চরিত” পুস্তক পাঠে নিশ্চিত ধারণ জন্মে যে তিনি কনোজাধিপতি মহারাজ হর্ষবৰ্দ্ধনের সভায় উপস্থিত হইয়াছিলেন । হুয়েন সাঙ্গও হর্ষবৰ্দ্ধন কর্তৃক অতিশয় সম্মান সহকারে আমন্ত্রিত হইয়াছিলেন। “হর্ষচরিতের” বর্ণনার স{ছত হুয়েন সাঙ্গের লিখিত বিষয়ের অতি সুন্দর মিল আছে। এই জন্ত অনুমান করা যাইতে পারে যে হুয়েন সাঙ্গ এবং বাণভট্ট সমসাময়িক ; কালিদাস তাছাদের সমসাময়িক অথবা কিঞ্চিৎ পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী ছিলেন। স্থির হইয়াছে যে নবরত্বের মধ্যে প্রসিদ্ধ জ্যোতিষাচার্য্য বরাহ মিহির খৃঃ ৫৭০ অব্দে বৰ্ত্তমান ছিলেন। খৃঃ ষষ্ঠ শতাব্দীতে রাজা হৰ্ষবিক্রমাদিত্যের সভাতেই এই প্রসিদ্ধ ‘নবরত্ন" শোভা পাইতেন ইহাই অনেক পণ্ডিতের বিশ্বাস । - “রাজতরঙ্গিনীতে” কিন্তু কালিদাসের নামোল্লেখও নাই। যে “ঝুঁজতরঙ্গিনী”তে অম্লান্ত কবি ও গ্রন্থকারদিগের যথাযোগ্য প্রচুর | অাছে, সেই গ্রন্থে কবিকুলশিরোমণি কালিদাসের दिक्षुश्न

  • 、*リ。

... . 靜 কিঞ্চিএ লিখি না থাকা নিতান্ত বিস্ময়ের বিষয় সন্দেহ নাই।