পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

frēTrgte 43ft: ; $o ংযম্য নবং মস্কৃঙ্গে মৎ প্রভাবাভিরক্ষিতঃ ॥ এক স্বাস্তসি দেবেষু দশ্বেখপি পরস্তপ । সোম-হুর্ধ্যাৰহং ব্ৰহ্মা চতুর্লোকসমন্বিতঃ ॥ ১২ মৰ্ম্মদী চ নদী পুণ্য মার্কণ্ডেয়ো মহানৃষিঃ। ভবে বেদাঃ পুরাণশ বিদ্যাভিঃ সৰ্ব্বতোবৃতম্ ত্বয়া সাৰ্দ্ধমিদং বিশ্বং স্থাস্তত্যন্তরসজক্ষয়ে । এবমেকীর্ণবে জগতে চক্ষুষাস্তরসঙুক্ষয়ে। ১৪ বেদান প্ৰবৰ্ত্তয়িষ্যামি তৎসর্গদেী মহীপতে। এবমুক্ত স ভগবাংস্তয়ৈবস্তরধীয়ভ ॥ ১৫ মন্থরপ্যাস্থিতে যোগং বাসুদেবপ্রসাদজম | অভ্যসন যাবঙ্গীভূতসংপ্লবং পূৰ্ব্বস্থচিতন ॥ ১৬ কালে যথোভেক্ত সঞ্জতে বাসুদেবমূথোদগতে শৃঙ্গ প্রাহুর্বভুবাথ মংগুরূপী জনাৰ্দ্দন ॥ ১৭ ভুজঙ্গে রঙ্কুরূপেপ মনোঃ পাশ্বমুপাগমৎ । করত মদীয় শৃঙ্গে নৌকা বন্ধন করিবে । আমার প্রভাবে তুমি সুরক্ষিত হুইবে । হে পরস্তুপ ! দেব সকল দগ্ধ হইয়া গেলেও একমাত্র তুমিই তখন অবস্থান করিবে । যুগাস্তে আমি, ব্রহ্মা, সোম, স্থৰ্য্য, লোকচতুষ্টয়, পুণ্য নদী নৰ্ম্মদ, মহর্ষি মার্কণ্ডেয়, ভগবান ভব, বেদগণ, পুরাণগণ এবং বিদ্যসমুহে পরিবৃত হইয়া এই সমগ্র বিশ্বমণ্ডল তোমার সহিত অবস্থান করিবে । চক্ষুষ মন্থর অবসানে এইরূপে জগৎ যখন একীর্ণবীকৃত হুইবে, হে মহীপতে ! তথ কালে আমিই আবার বেদসমূহ প্ৰবৰ্ত্তিত করিব। ভগবান মৎস্ত মন্থকে এই কথা কহিয়া তৎক্ষণাৎ অস্তহিত হইলেন । রবিনন্দন মনু ও তখন বা মুদেবপ্রসাদে পুন রায় যোগাবলম্বন করিলেন এবং ভগবান পূৰ্ব্বে যেরূপ প্ৰলয় ঘটনার বিষয় বর্ণনা করিয়াছিলেন, তথাবিধ প্রলয়-প্রবর্তনের পূৰ্ব্ব পর্য্যন্ত তিনি যোগাভ্যাসেই নিরত রছিলেন । অনস্তর বাসুদেবের বাক্যান্থযায়ী প্ৰলয়কাল প্রবর্তিত হইলে, শৃঙ্গবান মৎস্যরূপধর জনাৰ্দ্দন প্রাহভূত হইলেন। ভুজঙ্গ রখজুরূপ ধরিয়া মন্থর পার্থে আগমন করিঙ্গ । ভূতান সৰ্ব্বান সমীক্ষ্য যোগেনারোপ্য ধৰ্ম্মৰিৎ ভুজঙ্গরাজ্জা মৎস্তস্ত শৃঙ্গে নাবমযোজয়ৎ । উপর্যুপস্থিতস্তস্তাঃ প্ৰণিপত্য জনাৰ্দ্দনম ॥ ১৯ আতুতসংপ্লবে তম্মিল্পতীতে যোগশায়িন। পৃষ্টেম মন্থন প্রোক্তং পুরাণং মৎস্তরূপিণী । তদিদানীং প্রবক্ষ্যামি শৃণুধ্বমৃষিসত্তমাঃ ॥ ২০ যদ্ভবত্তিঃ পুরা পৃষ্টঃ স্বস্ট্যাদিকমহং দ্বিজাঃ । তদেবৈকীর্ণবে তস্মিন মন্থঃ পপ্রচ্ছ কেশবম্ ॥ মন্থরুবাচ । উৎপত্তিং প্রলয়ঞ্চৈব বংশান মস্বস্তরাণি চ । বংশামুচরিতঞ্চৈব ভুবনস্ত চ বিস্তরম্ ॥ ২২ দানধৰ্ম্মবিধিঞ্চৈব শ্ৰাদ্ধকল্পস্ত শাশ্বতম। বর্ণাশ্রমবিভাগঞ্চ তথেষ্টপূৰ্ত্তসংজ্ঞিতম্ ॥ ২৩ দেবতানাং প্রতিষ্ঠাদি যচ্চান্তদ্বিল্পতে ভুবি । তৎসৰ্ব্ব বিস্তরেণ ত্বং ধৰ্ম্মং ব্যাখ্যাতুমৰ্হসি । ধৰ্ম্মজ্ঞ মন্থ যোগবলে ভুজঙ্গ-রঞ্জ দ্বারা নিখিল ভুতবৃন্দকে আকর্ষণপুৰ্ব্বক সেই নৌকমধ্যে আরোপিত করত তাহীকে মৎস্যপৃঙ্গে বন্ধন করিলেন । তৎপরে তিনি সেই নৌকার উপর আরোহণ করিয়া জনাৰ্দ্দনকে প্ৰণিপাত করিলেন । এইরূপে সেই অতীত প্রলয়ে যোগাবলম্বী মন্ত্র ভগবানের নিকট জিজ্ঞাসা করিলে, তিনি মৎস্যরূপ ধারণপূৰ্ব্বক যে পুরাণ কীৰ্ত্তন করিয়ছিলেন, আমি অধুনা সেই ‘মৎস্যপুরাণ বর্ণন করিতেছি । হে ঋষিবরগণ ! আপনারা তাহা শ্রবণ করুন । হে দ্বিজগণ ! আপনার পুৰ্ব্বে আমার নিকট যে স্থষ্টি প্রভূতির বিষয় জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, সেই একীর্ণবে রাজা মন্ত্র তাহাই কেশবকে জিজ্ঞাসা করেন । ১০—২১ । মঞ্জ কহিয়াছিলেন,—ভগবন! উৎপত্তি প্ৰলয়, বংশ, মন্বন্তর, বংশামুচরিত, ভুবনবিস্তার, দীন-ধৰ্ম্মবিধি, নিত্য শ্ৰাদ্ধকল্প, বর্ণাশ্রমবিভাগ, ইষ্টপূৰ্ত্ত, দেব-প্রতিষ্ঠাদি, এবং অস্তান্ত আরও জাগতিক বিষয়—বিশেষতঃ বিস্তৃতরূপে সমস্ত ধৰ্ম্মতত্ত্ব আপনি আমার