পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুশ্চত্বরিৎ শোই $45to: , কীৰ্ত্তবীর্ধ্যস্ত যে জন্ম কথয়েদিহ ধীমতঃ । ৰথাবৎ স্বিষ্টপূতাক্স। স্বর্গলোকে মহীয়তে ॥ ৫২ ইতি শ্রীমৎস্তে মহাপুরাণে যযাতিচরিতে ত্রিচর্তুরিংশোহুধ্যায়ঃ হাঃ ৪৩ ৷ চতুশ্চত্বারিংশোধণয় । शवप्न खेझ् । কিমৰ্থং তত্ত্বনং দগ্ধমাপবস্ত মহাত্মনঃ। কাৰ্ত্তবীৰ্য্যেণ বিক্রমা স্থত প্রক্ৰহি তত্ত্বত: । ১ । রক্ষিতা স তু রাজর্ষি প্রজানামিতি লঃ শ্ৰুতম্ স কথং রক্ষিতা ভূত্ব অদহৎ তৎ তপোবনম স্থত উবাচ । আদিত্যে দ্বিজরুপেণ কীৰ্ত্তবীৰ্য্যমুপস্থিতঃ । তৃপ্তিমেকাই প্রযচ্ছস্ব আদিত্যেহহং নরেশ্বর রাজোবাচ । ভগবন কেন তুপ্তিস্তে ভবত্যেব দিবাকর হইয়া থাকে । যে ধীমান ব্যক্তি এই সংসার মধ্যে কাৰ্ত্তবীর্ষ্যের জন্মবৃত্তান্ত কীৰ্ত্তন করেন, তিনি পুতাজ্ঞা হইয়া সৰ্ব্বলোকে পূজিত হন । ৪৪–৫২ ৷ ত্ৰিচত্বারিংশ অধ্যায় সমাপ্ত ॥ ৪৩ ৷ চতুশ্চত্ত্বরিৎশ অধ্যায়। বলপ্রকাশপূৰ্ব্বক কিজান্ত মহাত্মা আপবের অরণ্য দগ্ধ করেন ? ইহা তুমি তত্ত্বতঃ আমাদিগের নিকট প্রকাশ করিয়া বল । আমরা জ্ঞত আছি যে, তিনি প্রকৃতিপুঞ্জের রক্ষক ছিলেন, অথচ তিনি কেন র্তাহান্ন অরণ্য দগ্ধ করিলেন ? স্থত বলিলেন,—একদা আদিত্য দ্বিজরুপ ধারণপূৰ্ব্বক কীৰ্ত্তবীৰ্য্য-সমীপে উপস্থিত হুইয়া বলিলেন,--রাঞ্জন ! আমি আদিত্য ; আপনি আমার তৃপ্তিবিধান করুন। রাজা বলিলেন,—হে ভগবন। দিবাকর ! কি ‘Avඑළං কৗদৃশং ভোজনং দদি জ্ঞহা তু বিদধাম্যহম্ ॥ আদিত্য উবাচ । স্থাবরং দেহি মে সৰ্ব্বমাহীরং দদতাংবর । তেন তুপ্তে। তবেয়ং বৈ স মে তৃপ্তির্হি পার্থিব কীৰ্ত্তবীৰ্য্য উবাচ । ন শক্যাঃ স্বাবরাং সর্বে তেজসা চ বলেন চ । নিৰ্দ্দন্ধুং তপতাং শ্রেষ্ঠ তেন ত্বাং প্ৰণমাম্যহম্ ॥ আদিত্য উবাচ । তুষ্টস্তেহুহুং শরান দগ্নি অক্ষয়ান্‌ সৰ্ব্বভৌমুখীন যে প্রক্ষিপ্ত জলিষ্যস্তি মম তেজঃসমন্বিতাঃ ॥৭ আবিষ্টা মম তেজোভিঃ শোষয়িষ্যন্তি স্থাবরান শুকান ভস্মীকরিষ্যস্তি তেন তৃপ্তির্নরাধিপ ॥৮ হুত উবাচ। ততঃ শরাংগুদাদিত্যত্বঞ্জনায় প্রযচ্ছত । ততো দদাহ সম্প্রাপ্তান স্থাবরান সৰ্ব্বমেব চ।। ৯ গ্রামীংস্তথাশ্রমাংশ্চৈব ঘোষণণি নগরাণি চ প্রকারে আপনার তৃপ্তি হইতে পারে ? আপনাকে কি প্রকার ভোজন প্রদান করিব ? তাহা আপনি প্রকাশ করুন, আমি তাহ শুনিয়া তদনুরূপ কাৰ্য্য করি । আদিত্য বলিলেন,—হে বদান্ত ! আপনি সমুদয় স্থাবল্প পদার্থ আমার আtহার্ষ্যরূপে কল্পিত করুন । তাহাতেই আমার তৃপ্তি হইবে। কীৰ্ত্তবীৰ্য্য বলিলেন,—হে জ্যোতিষ্কশ্রেষ্ঠ ! আমি স্বীয় তেজ ও বলপ্রভাবে সমুদয় স্বাৰরদিগকে ঋষিগণ বলিলেন,—হুে স্থত । কাৰ্ত্তবীৰ্য্য দtহু করিতে সক্ষম নহি ; মুতরাং আপনাকে প্ৰণাম মাত্রই করিতেছি ; আপনি আমাকে ক্ষমা করুন । আদিত্য বলিলেন,-হে রাজন ! আমি সন্তুষ্ট হইয়া আপনাকে সৰ্ব্বজ অপ্রতিহত অক্ষয় শর প্রদান করিতেছি । এই সকল শর প্রক্ষিপ্ত হইয়া মদীয় তেজেল্প স্থায় প্ৰজলিত হুইবে । মদীয় তেজে আবিষ্ট হইয়। ঐ শরসমূহ স্থাবল্পসমুদয়কে শুষ্ক ও ভস্ম করবে, হে নরাধিপ ! তাহতেই আমার তৃপ্তি হইবে ॥১–৮। স্থত বলিলেন, —অনস্তর আদিত্য অর্জনকে শর প্রদান করিলেন । অৰ্জ্জুনও শল্পপ্রভাবে গ্রাম,