পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وجbrفي؟ ইতোষ প্রচয়োহীনাং মা প্রোক্তে যথাক্রমম মৎস্যপুরাণ । স্থত উবাচ। বিস্তরেশান্থপূৰ্ব্বা চ কিমস্তম্ভ্রোতুমিচ্ছথ ॥ ৪৭ কৰ্ম্মযোগঞ্চ ৰক্ষ্যামি যথাবিষ্ণুবিভাষিতম্। ইতি শ্ৰীমাংস্তে মহাপুরাণেহগ্নিবংশো নামৈক পঞ্চাশোহধ্যায়ঃ ॥ ৫১ ॥ বিপঞ্চtশাহ ধ্যায়ঃ । ঋষয় উচুঃ। ইদানীং প্রাহ যদ্বিষ্ণু পৃষ্ট: পরমমুত্তমম্। ভমিদানীং সমাচল্ফ ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মস্ত বিস্তরম্ ।। ১ স্থত উবাচ । এবমেকর্ণবে তস্মিন মৎস্যরূপী জনাৰ্দ্দনঃ। বিস্তারমাদিসৰ্গস্ত প্রতিসর্গস্য চাখিলম্ ॥ ২ কথয়ামাস বিশ্বাত্মা মনবে স্বৰ্য্যস্বনবে। কৰ্ম্মযোগঞ্চ সাংখ্যঞ্চ যথাবদ্বিস্তরান্বিতম্ ॥ ৩ ঋষয় উচুঃ । শ্ৰোতুমিচ্ছামহে স্থত কৰ্ম্মযোগস্ত লক্ষণম্। যম্মাদবিদিতং লোকে ন কিঞ্চিৎ তব সুব্রতঃ ॥ দিগের নিকট অগ্নি সকলের বিবরণ যথাক্রমে সবিস্তর কছিলাম। এক্ষণে আপনার আর কি শুনিতে চাহেন ? ৩২–৪৭ ৷ একপঞ্চাশ অধ্যায় সমাপ্ত । ৫১ ৷ দ্বিপঞ্চাশ অধ্যায়। ঋষিগণ কহিলেন,—মস্থ ভগবান বিষ্ণুকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি যে পরমোত্তম ধৰ্ম্মধর্শ্বের বিষয় বলিয়াছিলেন, ইদানীং তুমি তাহাই বিস্তৃতরূপে কীৰ্ত্তন কর। স্বত বলিলেন,—মৎস্যরূপধারী বিশ্বাত্মা জনাৰ্দ্দন এইরূপে সেই একীর্ণবজলে স্বৰ্য্যসুত মন্থর নিকট আদিসর্গ ও প্রতিসর্গ প্রভৃতি নিখিল বিবরণ বলিয়াছিলেন এবং মন্থর প্রশ্নানুসারে কৰ্ম্মযোগ ও সাংখ্যযোগও বিস্তৃতরূপে কীৰ্ত্তন করেন ঋষিগণ কছিলেন, হে স্থত ! হে স্বত্রত। যে হেতু জগতে তোমার অবিদিত জ্ঞানযোগসহস্রাদ্ধি কৰ্ম্মযোগঃ প্রশস্ততে ॥ ৫ কৰ্ম্মযোগোম্ভবং জ্ঞানং তস্মাত্তং পরমং পদম কৰ্ম্মজ্ঞানোপ্তবং ব্ৰহ্ম ন চ জ্ঞানমকৰ্ম্মণ: ॥ ৬ তস্মাৎ কৰ্ম্মণি যুক্তাত্মা তত্ত্বমপ্লোভি শাশ্বতম বেদোহুধিলো ধৰ্ম্মমূলমাচারশ্চৈব তদ্বিদাম্ + অষ্টবাত্মগুণাস্তম্মিন প্রধানত্বেন সংস্থিতাঃ। দয়া সৰ্ব্বেষু ভূতেষু কান্তী রক্ষাতুরস্ত তু ॥৮ অনস্বয়া তথা লোকে শৌচমন্তর্বছিদ্বিজtঃ । অনায়াসেযু কার্য্যেষু মাঙ্গল্যাচারসেবনমৃ ॥ ৯ ন চ দ্রব্যেযু কাপণ্যমাৰ্ত্তেষুপার্জিতেষু চ । তথাস্পৃহা পরদ্রব্যে পরস্ত্রীষু চ সৰ্ব্বদ ॥ ১৯ অষ্টাবাঝগুণা: প্রোক্তাঃ পুরাণস্য তু কোবিৈ অয়মেব ক্রিয়াযোগো জ্ঞানযোগস্য সাধকঃ ॥ কৰ্ম্মযোগং বিনা জ্ঞানং কস্যচিস্নেহ দৃশুতে। কিছুই নাই; অতএব কৰ্ম্মযোগের লক্ষ শুনিতে ইচ্ছা করি, তুমি তাহাই এক্ষা বল। স্থত বলিলেন,—কৰ্ম্মযোগের বিষ বিষ্ণু যাহা বলিয়াছেন, আমি তাহাই বলি তেছি । এই কৰ্ম্মযোগ সহস্ৰ জ্ঞানযো অপেক্ষাও প্রশস্ত। জ্ঞান কৰ্ম্মযোগ_হইে উদ্ভূত বুলিয় তাহাই পরমাপদ ব্ৰহ্মজ্ঞানে ম্ভব, পরস্তু অকৰ্ম্ম হইতে জ্ঞান উদ্ভূত হয় না অতএব মানব কৰ্ম্মেতেই যুক্তাত্মা হইয়া নিজ তত্ত্ব প্রাপ্ত হইয়া থাকেন। সমগ্র বে এবং বেদজ্ঞদিগের আচারই অখিল ধৰ্ম্মে মূল। তাহাতে আটটা আত্মগুণ প্রধান রূপে অবস্থিত। যথা—সৰ্ব্বভূতে দ্য ক্ষস্তি, আতুর জনের রক্ষণ, অনস্বয়, বা ও আভ্যস্তর শৌচ, আনায়াস কার্ষ্যে মঙ্গ ময় আচারনিষ্ঠ, উপার্জিত দ্রব্য ও আধ জনে অকার্পণ্য, পর দ্রব্যে অস্পৃহা এ পরদায়ে আলোভ। পুরাণগ্রগণ এই অষ্ট্র গুণ কীৰ্ত্তন করিয়াছেন । এই ক্রিয়াযোগ

  • তৃদ্ধিতমিতি রা পাঠ ।