بيعيا لا বিকৰ্ম্মভীভস্ত সদা ন কিঞ্চিৎ প্রাপ্তব্যমস্তীহ পরে চ লোকে ॥ ২৬ ইতি শ্ৰীমাংস্তে মহাপুরাণে যোগমাহাত্ম্যং নাম ত্ৰিপঞ্চাশোইধ্যায়ঃ ॥ ৫২ ৷ ত্ৰিপঞ্চাশোহধ্যায়ঃ । মুনয় উচুঃ । পুরাণসংখ্যমাচক্ষু স্থত বিস্তরশঃ ক্ৰমাৎ । দানধৰ্ম্মমশেষত্ত্ব যথবদনুপূৰ্ব্বশ: | ১ স্থত উবাচ । ইদমেব পুরাণেষু পুরাণপুরুষপ্তদা। যত্নক্তবান স বিশ্বাত্মা মনবে তন্নিবোধত ॥ ২ মৎস্য উবাচ। পুরাণং সৰ্ব্বশাস্ত্রাণাং প্রথমং ব্রহ্মণ স্মৃতম্। অনন্তরঞ্চ বক্রেত্যে বেদাস্তস্য বিনির্গতঃ ॥ ৩ পুরাণমেকমেবাসীৎ তদ। কল্পস্তরেহনঘ । ত্রিবর্গসাধনং পুণ্যং শতকোটি প্রবিস্তরম্ ॥ ৪ এবং বিকৰ্ম্ম হইতে ভীত, ইহু পরলোকে তাহার কখনই কোন বস্তু অপ্রাপ্তব্য झुंध्र ब्र! ! 3 २-२४ ! দ্বিপঞ্চাশ অধ্যায় সমাপ্ত ॥৫২ ত্ৰিপঞ্চাশ অষ্যtয় । মুনিগণ কহিলেন,—স্থত ! তুমি এক্ষণে | বিস্তরক্রমে পুরাণসংখ্যা, ও সেই সকল পুরাণের অশেষ ফলজনক দামধৰ্ম্ম যথাযথ কীৰ্ত্তন কর । স্থত বলিলেনপুরাণপুরুষ পুরাণ প্রস্তাবে মন্থর নিকট এই বিষয় খহু বলিয়ছিলেন, তাহা শ্রবণ করুন । মৎস্ত কহিয়াছিলেন,—সমস্ত শাস্ত্রের মধ্যে পুরাণই প্রথম বলিয়া ব্ৰহ্মা কর্তৃক স্মৃত হইয়াছে। অনস্তর তাহার বক্রবৃন্দ হইতে বেদ সকল নিৰ্গত হয় । হে অনঘ । কল্পাস্তরে মাত্র একখানি পুরাণ ছিল । ঐ পুরাণ ত্রিব মৎস্তপুরাণম্ । নির্দশ্বেষু চ লোকেষু বাজিরূপেণ বৈ ময়া । অঙ্গানি চতুরো বেদা: পুরাণং স্থায়বিস্তরম্ ॥৫ মীমাংসাং ধৰ্ম্মশাস্ত্রঞ্চ পরিগৃহ ময় কৃতম্। মৎস্যরূপেণ চ পুনঃ কল্লাদ বুদকীর্ণবে , ৬ অশেষমেতৎ কথিতমুদকান্তৰ্গতেন চ। শ্ৰুত্বা জগাদ স মুনীন প্রতি দেবান চতুর্মুখঃiং প্রবৃত্তিঃ সৰ্ব্বশাস্ত্রাণাং পুরাণস্তাভবৎ ততঃ। কালেনাগ্রহণং দৃষ্ট্র পুরাণস্ত ততো নৃপ ॥ ৮ ব্যাসরূপমন্তং কৃত্ব সংহরামি যুগে যুগে । চতুৰ্লক্ষ প্রমাণেন স্বীপরে দ্বাপরে সদ্য ॥ ৯ তথাষ্টাদশধা কৃত্বা ভূর্লোকেহস্মিন প্রকাগুতে অদ্যপি দেবলোকেহস্মিন শতকোটি প্রবিস্তরম ॥১ • তদৰ্থোছত্র চতুর্লক্ষং সংক্ষেপেণ নিবেশিতম। পুরাণানি দশষ্ট্ৰেী চ সাম্প্র তং তদিহোচ্যতে ।
র্গের সাধন, পাবন ও শতকোটি শ্লোকে পরিপূর্ণ। লোক সকল দগ্ধ হইয়া গেলে, আমি বাজিরূপ ধারণ করিয়া বেদাঙ্গ সকল বেদচতুষ্টয়, স্তায় বিস্তার, মীমাংসা ও ধৰ্ম্মশাস্ত্র প্রভৃতি গ্রহণাস্তে সম্পাদিত করিয়াছিলাম । অনস্তর আমি মৎস্যরূপ ধারণ করিয়া কল্পারম্ভে পুনরায় একাণবজলের অভ্যস্তরে অবস্থান করত ঐ সকল অশেষরূপে কীৰ্ত্তন করিলাম। অনস্তর চতুর্মুখ তৎসমস্ত শ্রবণ করিয়া দেব ও মুনিগণের নিকট প্রকাশ করিলেন । তখন হইতে ধৰ্ম্মশাস্ত্র ও পুরাণ সকল প্রবর্তিত হইল। হে নৃপ কালক্রমে লোকে পুরাণ প্রস্তাব গ্রহণ করে না, দেখিয়া আমি ব্যাসরূপ ধারণ করিয় যুগে যুগে তাহা পরিবর্তন করিয়া থাকি । প্রতি দ্বীপরে চতুৰ্লক্ষ শ্লোক-সম্বলিত পুরাণ অষ্টাদশভাগে বিভক্ত করিয়া এই ভূর্লোবে আমি প্রকাশ করি । এই দেবলোকে অষ্ঠা*ি শতকোটি শ্লোকসংখ্যক পুরাণ প্রচলিত আছে । ১–১ • । এই জষ্ঠ ভূর্লোক-প্রচলি পুরাণে সংক্ষেপতঃ চ তুর্লঙ্কসংখ্যক aে সন্নিবেশিত হয় । সম্প্রতি নাম নির্দেশপূৰ্ব্ব
