পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ta3ואf*isbto-tte নামতৃপ্তানি বক্ষ্যামি শৃণুধ্বং মুনিসত্তমাঃ । ব্ৰহ্মপাতিহতং পূৰ্ব্বং যাবন্মান্ত্ৰেং মরীচয়ে ॥ ১২ ব্ৰাহ্ম্যং ত্ৰিদশসাহস্ৰং পুরাণং পরিকীর্ত্যতে । লিখিত্ব। তচ্চ যে দদ্যাজ্জলধেনুসমন্বিতম । বৈশাখপূর্ণিমায়াঞ্চ ব্ৰহ্মলোকে মহীয়তে ॥ ১৩ এতদেব যদা পদ্মমভূদ্ধৈরশ্নয়ং জগৎ । তদৰ্বত্তাস্তাশ্ৰয়ং তদ্বৎ পায়মিত্যুচ্যতে বুধৈঃ। পায়ং তৎ পঞ্চপঞ্চাশৎসহস্রাণীহ কথাতে ॥ ১৪ তৎ, পুরাণঞ্চ যে দদ্যাৎ সুবর্ণকমলাদ্ৰিতম । জ্যৈষ্ঠে মাসি তিলৈযুক্তমশ্বমেধফলং লভেৎ ॥ বারাহুকল্পবৃত্তান্তমধিকৃত্য পরাশরঃ । যৎ প্রাহ ধৰ্ম্মানখিলান তদযুক্তং বৈষ্ণবং বিহুঃ তদাষাঢ়ে চ যে দদ্যাদঘৃতধেনুসমন্বিতম । পৌর্ণমাস্তাং বিপূতাত্মা স পদং যাতি বারুণম্ । ত্রয়োবিংশতিসাহস্ৰং তৎপ্রমাণং বিস্তুবুধাঃ ॥২৭ অষ্টাদশ পুরাণবৃত্তাস্ত বলিতেছি । হে মুনিসত্তমগণ ! শ্রবণ করুন । পূৰ্ব্বে ব্ৰহ্মা মরীচির নিকট যে পুরাণ কীৰ্ত্তন করেন, তাহা ত্রয়োদশসহস্ৰ শ্লোকসংখ্যায় ব্ৰহ্মপুরাণ নামে অভিহিত । এই ব্ৰহ্মপুরাণ লিথিয়া জলখেল্প সহ যে ব্যক্তি বৈশাখী পূর্ণিমায় দান করে, তাহার ব্ৰহ্মলোকে গতি হয়। এই জগৎ যখন হিরন্ময় পদ্মাকারে পরিণত হইয়াছিল, তখনকার বৃত্তাস্ত-সমন্বিত পুরাণকে বুধগণ পদ্মপুরাণ নামে কীৰ্ত্তন করেন । এই পদ্মপুরাণ পঞ্চপঞ্চাশঞ্চ সহস্ৰ শ্লোকে নিবদ্ধ । যে ব্যক্তি জ্যৈষ্ঠ মাসে তিল ও সুবর্ণ কমল সহ এই পুরাণ প্রদান করে, তাহার অশ্বমেধ যজ্ঞের ফললাভ হয়। পরাশরনন্দন বরাহ কল্পীয় বৃত্তাস্ত জমাপ্রয় করিয়া যে সকল ধৰ্ম্ম কথা বলেন, সেই পুরাণই বৈষ্ণব পুরাণ বলিয়া বিদিত । আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা দিনে যে পূতাত্মা ব্যক্তি স্থত ধেন্থ সহ এই পুরাণ দান করেন, তিনি বরুণালয়ে প্রয়াণ করিয়া থাকেন। পণ্ডিতগণ এই পুরাণ ত্রয়োবিংশতি সহস্ৰ শ্লোক-সম্বলিত বলিয়া নির্দেশ করেন । যে 'brసి শতকল্পপ্রসঙ্গেন ধৰ্ম্মান বায়ুরিহাব্ৰবীৎ । যত্র তত্ত্বায়বীয়ং স্তাদরুদ্রমাহাত্ম্যসংযুক্তমূ । চতুৰ্ব্বিংশৎসহস্রাণি পুরাণং তদিছোচ্যতে ॥ ১৮ শ্রাবণ্যাং শ্রাবণে মাসি গুড়ধেন্থসমম্বিতম্। যে দদ্যাদবৃষসংযুক্তং ব্রাহ্মণয় কুটুম্বিনে । শিবলোকে স পুতাস্থা কল্পমেকং বসেন্নরঃ ॥১৯ যত্ৰাধিকৃত্য গায়ত্ৰীং বর্ণ্যতে ধৰ্ম্মবিস্তরঃ । বৃত্ৰাসুরবধোপেতং তদ্ভাগবতমুচ্যতে ॥ ২০ সরস্বতস্ত কল্পস্ত মধ্যে যে সুrর্মরোত্তমাঃ । তদবুত্তাস্তোদ্ভবং লোকে তদ্ভাগবতমুচ্যতে ॥ ২১ লিখিত্ব তচ্চ যে দস্তাদ্ধেমসিংহুসমন্বিতম্। পৌর্ণমাস্তাং প্রেীষ্ঠপদ্যাং স যাতি পরমাং গতিম্ অষ্টাদশ সহস্ৰাণি পুরাণং তৎ প্রচক্ষতে ॥ ২২ ষত্রাহ নারদো ধৰ্ম্মান বৃহৎকল্পাঞ্জয়াণি চ । পঞ্চবিংশৎসহস্রাণি নারদীয়ং তত্ত্বচ্যতে ॥ ২৩ পুরাণে বায়ু, শ্বেতকল্প প্রসঙ্গে ধৰ্ম্ম সকল ব্যাখ্যা করেন, তাহ বায়বীয় পুরাণ নামে অভিহিত । এই পুরাণ রুদ্র-মাহীত্ম্যে পরিপূর্ণ। ইহার শ্লোক-সংখ্যা চতুৰ্ব্বিংশতি সহস্ৰ । শ্রাবণ মাসের শ্রবণনক্ষত্র দিনে শুড়ধেস্থ ও বৃষ সহ যে ব্যক্তি আত্মীয় ব্ৰাহ্মণকে এই পুরাণ দান করেন, সেই পুতাত্মা ব্যক্তির এক কল্পকাল শিবলোকে বাস হয় । যে পুরাণে গায়ত্রীমাহাত্ম্য অবলম্বন করিয়া বিস্তৃতরূপে ধৰ্ম্ম-কথা বণিত হয় এবং যাহাতে বৃত্ৰাসুরের বধ-বৃত্তান্ত বিস্তুত আছে, তাহা ভাগবত নামে অভিহিত । সারস্বত কল্পের অভ্যস্তরে যে সকল নয়শ্রেষ্ঠ জন্মগ্রহণ করেন, তঁহাদের বৃত্তাস্ত-সম্বলিত পুরাণই লোকে ভাগবতাখ্যায় পরিচিত । যে ব্যক্তি তাজমাসীয় পূর্ণিমা তিথিতে হেম সিংহ সহ এই পুরাণ প্রদান করে, তাহার পরম গতি লাভ হয় । পণ্ডিতেরা বলেন,-- এই পুরাণ অষ্টাদশসহস্ৰ শ্লোকমালায় গ্রথিত । ১১—২২ । যে পুরাণে মহষি মারদ বৃহৎ কল্পসম্বন্ধীয় নানা বিষয় ও নানা ধৰ্ম্ম-তত্ত্ব বিবৃত করিয়াছেন, সেই পুরাণ নারদীয় নামে অতি