পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চসপ্ততিতমোছধ্যায়ঃ । ন বিহুশাঠ্যং কুব্বাত যতে। মোঙ্গৎ পতন্ত্যধঃ , অনেন বিধিলা ঘস্থ কর্ধitৎ কল্যাণসপ্তমীম । সৰ্ব্বপাপবিনি" ক্ৰঃ স্থধ্যলোকে মহীসুতে । আয়ুর রোগfমৈশ্বৰ্গ মনস্তমিহ জায়ক্ৰে ॥ ১৮ সৰ্ব্ব পাপহর। নিত্যং স পদৈল তপূজিত । সৰ্ব্বস্তুষ্ট্যেপশমণী সপা কল্যাণসপ্তমী , ১৯ । ইমমনস্তফলদাং যস্থ কল্যাণ সপ্তমীম । শুণোতি পঠতে চেহু সৰ্ব্বপাপৈঃ প্ৰমুচ্যন্তে ॥২০ ইতি শ্ৰীমৎস্তে মগপুরাণে কলitণসপ্তমীব্ৰ তং । নাম তুঃসপ ত স্থা মোহধ্যায়: ॥ ৭৪ ৷ প *স , তিত.েtহ ধ্যায়ঃ । ঈশ্বর টবীচ । বিশেকসপ্তমীং লঙ্ক ক্ষামি মুনিপুঙ্গব । যামুপোষ্য নরঃ শোকং ন কদাচিদিহাণুতে ॥১ জন । যদি আর্থ-সমর্থ না থাকে, তবে অকট মাত্ৰ গাভী নে বিমৎসর হইয়া প্রদান করিবে । বিত্তশাঠ্য কদাচ করিবে না ; করিলে মোহুবশে অধঃপতিত হইতে হয় । এইরূপ বিধান ক্রমে যে ব্যক্তি কল্যাণসপ্তমী ব্ৰত করিবে, সে, সৰ্ব্বপাপ হইতে মুক্ত হইয়া অস্তে স্থৰ্য্যলোকে পূজিত হইয় থাকে। ইহলোকে তাহার দীর্ঘ আয়ু, অরোগ্য ও অনস্তঐশ্বৰ্য্য লাভ হয় । এই কল্যাণসপ্তমী সৰ্ব্বপাপহরা, সৰ্ব্বদৈপত-পূজিতা ও সৰ্ব্ব কুষ্টবিনিবারিণী । যে ব্যক্তি এই অনন্ত ফলদায়িনী কল্যাণ সপ্তমী-ব্রতের বিবরণ শ্রবণ করে, বা পাঠ করে, এসংসারে সে সৰ্ব্বপাপ হইতে মুক্ত হইয়া থাকে ॥১৬—২• । চতুঃসপ্ততিতম অধ্যায় সমাপ্ত ॥ ৭৪ পঞ্চসপ্ততিতম অধ্যায় । ঈশ্বর কহিলেন,—হে মুনিপুঙ্গব ! এক্ষণে বিশোক সপ্তমীর কথা কহিতেছি, এই Հ8 * মবে ক্লঞ্চতিলৈঃ স্নাত্ব ষষ্ঠ্যাং বৈ শুক্লপক্ষতঃ কতহু রঃ কসরয়। দস্তধাবনপুৰ্ব্বকম । উপবাস ব্ৰ তং ক্ল ত্ব। ব্রহ্মচারী ভলেন্নিশি ॥ ২ ততঃ প্রভাত উথ য় কুতস্ব • জপঃ শুচি: | ক্লত্ব তু কাঞ্চনং পদুমৰ্কায়েfত চ পুজয়েৎ । করবীরেণ রক্তেন রক্তবস্তুপুগেণ চ || ৩ যথ বিশোকং ভূবন ত্বয়ৈবাদিত্য সৰ্ব্বদা । তথা বিশোকত মেহুস্থ ত্বদ্যা ক্ৰঃ প্ৰতিজন্ম চ | এবং সম্পূজ্য ষষ্ঠ্যাস্তু ভক্ত্য সম্পূজয়েদ্বিজান । মুঞ্জ। সম্প্রশুি গোমুত্রমুখায় কতনৈত্যকঃ ॥ ৫ সম্পূজ্য বিপ্রানম্নেন গুডপ সমম্বি তম্। তদ্বস্থযুগ্মং পদ্মঞ্চ ব্রাহ্মণয় নিবেদয়েৎ ॥ ৬ আতৈললবণং ভুক্ত। সপ্তম্যাং মৌনসংযুক্ত: ততঃ পুরাণশ্রবণং কৰ্ত্তব্যং ভুক্তিমিচ্ছত ॥ ৭ সপ্তমীদিনে উপবাস করিয়া মানব কখনই শোক প্রাপ্ত হয় ন} | মাঘ মাসের শুক্ল{ ষষ্ঠ তিথিতে দস্তুধাবনপূৰ্ব্বক কৃষ্ণহি ল দ্বারা স্নান করিয়া দিবা উপবাসী থাকিয়া রাত্ৰিযোগে কুসরণ মাত্র আহার করিয়া ব্রহ্মচারী অবস্থায় রহিবে । অনন্তর প্রভাতে উঠিয়া স্নান ও জপাস্তে শুচি হইয়া কাঞ্চনপদ্ম নিৰ্ম্মণপূৰ্ব্বক তদুপরি ‘অর্কীয় নমঃ’ বলিয়া রক্ত করবীর ও রক্ত বস্ত্রযুগল দ্বারা পূজা করিবে এবং এইরূপ প্রার্থন জানাইবে যে, হে অদিত্য ! তোমার উদয়ে যেমন ভুবনমণ্ডল বিশোক হয়, তেমনি আমার ও জন্মে জন্মে বিশোকত ও তোমার প্রতি ভক্তি উৎপন্ন হউক। এইরূপে ষষ্ঠতিথিতে পূজা করিয়া পরে ভক্তির সহিত ব্রাহ্মণদিগের অর্চনা করিবে । গোমুত্র ভক্ষণ করিয়া নিদ্র। যাইবে ; নিদ্রান্তে গাত্ৰোখান করিয়া নিত্যক্রিয়া সমাধা করিবার পর বিপ্রদিগকে অন্ন দ্বারা পূজাস্তে গুড়পাত্রান্বিত বস্ত্রযুগ ও পদ্ম ব্রাহ্মণদিগকে নিবেদন করিয়া দিবে। ১-৬ সপ্তমী দিনে মৌনাবলম্বী হুইয়া অতৈল ও অলবণ ভোজনন্তে ভূতিকামনায় পুরাণ