পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একনকতিতমোহ ধ্যায়ঃ । ঈশ্বর উবাচ । অতঃ পরং প্রবক্ষ্যামি রৌপ্যাচলমন্বত্তমম | যৎপ্রদানান্নরে যাতি সোমলোকমন্থত্তমম ॥ ১ | দশভি: পলসাহম্রৈকুত্তমে রজতগচলঃ । পঞ্চভি.াধ্যমঃ প্রোক্ত স্তদৰ্দ্ধেনধমঃ স্মৃত: ॥ ২ অশক্তো বিংশতেরূদ্ধং কারয়েচ্ছক্তিতস্তদা । বিষ্কন্তপৰ্ব্বতাংস্তদ্বৎ তুরীযাংশেন কল্পয়েৎ ॥ ৩ পূৰ্ব্ববন্দ্রাজতান কুৰ্ব্বন মন্দরাদীন বিধানতঃ । কলধৌতময়াংস্তদ্বল্লোকেশানচর্চায়েদুধঃ ॥ ৪ ব্রহ্মবিষ্ণুর্কবান কার্য্যে। নিতম্বোহুত্র হিরন্ময়ঃ । রাজতং স্যাদযদন্তেষাং সৰ্ব্বং তদিহ কাঞ্চনম্ ॥ । শেষন্তু পূৰ্বববৎ কুৰ্য্যাস্কোম জাগরণাদিকম । হুইয়া থাকে । সে ব্ৰহ্মহত্যাদি যাহা কিছু পাপ করুক না বজণহত পৰ্ব্বৰতবং সে সমস্ত নাশ প্রাপ্ত છે ! છે - છે છે । ন বা ততম মধ্যায় সম{ স্ত ॥ ৯০ ৷ একনবতিতম অধ্যায় । ঈশ্বর ক{হলেন,— অনস্তর আহত্তম রৌপ্যচলের বিবরণ বলতেছি । ইহার দাম ফলে নর সে1মলোকে গমন করিয়া থাকে । দশসহস্র পল রজত দ্বারা ভৰ্ত্তম, পঞ্চসহস্ৰ পল দ্বারা মধ্যম, ভদগ্ধ পরিমাণে অধম আচল হয় । অশক্ত ব্যক্তি যথাশক্তি বিংশতি পলের অধিক পরিমাণ দ্বারা রঞ্জতাচল করিবে । পুৰ্ব্ববৎ চতুর্থাংশ পারমাণে বিষ্কম্ভ পৰ্ব্বত করিতে হয়। বুদ্ধিমান মানব পুবিবৎ রজত দ্বারা মন্দরাদি পৰ্ববত এবং কাঞ্চনরচিত লোকপাল নিৰ্ম্মীণাস্তে আচর্চনা করবে। এস্থলে নিতস্বভাগে হিরন্ময় ব্রহ্ম, বিষ্ণু এবং স্বৰ্য্যমূৰ্ত্তি স্থাপন কারবে । অস্থাস্থ্য স্থালে যাহা যাহা বুজভনিৰ্ম্মিত বিহুত হইয়াছে, এস্থলে তাহা কাঞ্চম দ্বার। নিৰ্ম্মাণ করিবে । হোষ-জাগ | } i | ইহকালে বা পরকালে । কেন, , মৎস্যপুরাণম্ দাং তত: প্রভাতে তু ওরবে রৌপ্যপৰ্বতম বিষ্কম্ভশৈলাবৃত্ত্বিগৃভ্যঃ পূজ্য বস্ত্রবিভূষণৈঃ । ইমং মন্ত্ৰং পঠন দপ্ত্য দর্ভপাণির্বিমৎসরঃ ॥ ৭ পিতৃণাং বল্লভে যম্মাদরিদ্রাণাং শিবস্ত চ । পাহি রঞ্জিত তস্মাৎ ত্বং শোকসংসারসাগরাৎ ইখং নিবেদ্য যে দদ্যাদtঞ্জতচিলমুত্তমম্। গবামযুতদীনস্থ ফলং প্রাপ্নোতি মানব: ॥ ৯ সোমলোকে স গন্ধধ্বৈঃ কিন্নরাপসর সাং গণৈঃ । পূজ্যমানো বসেদ্বিখান যাবদাতুতসংপ্লবম ॥ ১• ইতি শ্রীমৎস্তে মহাপুরাণে রৌপ্যাচলকীৰ্ত্তন২ মামৈকল বতিত মোহ ধ্যায়ঃ ॥৯১ i معاویے : দ্বিনবতিতমোহ ধ্যায়ঃ । ঈশ্বর উবাচ। অথত: সম্প্রবক্ষ্যামি শর্করাশৈলমুত্তমম্। যস্য প্রদান।দ্বিব্ৰুর্করুদ্রাস্তুষ্যন্তি সৰ্ব্বদা ॥ ১ রণাদি অপর সমস্ত কৰ্ম্ম পুৰ্ব্ববিধানবৎ করবে। পরদিন প্রভাতে উক্ত রৌপ্যপৰ্ব্বত শুরুকে দান করিবে । ঋত্বিকৃদিগকে বস্ত্রাভরণে অৰ্চনা করিয়া বিষ্কম্ভ পৰ্ব্বত কয়ট দান করিবে । বিমৎসরচিত্তে দর্ভপাণি হইয়। এই মন্ত্র পাঠ করবে। হে রজত ! তুমি পিতৃগণের, দরিদ্রের এবং শিবের অতীব প্রিয় পদার্থ ; অতএব হে রজতাচল ! তুমি আমাকে শোকসাগর হইতে পরিত্রণ কর । যে মানব এইরূপ প্রার্থনাস্তে উত্তম রজতাচল দাম করে, সে অযুত গোদানের ফল প্রাপ্ত হয় । পরে সোমলোকে যাইয়া গন্ধৰ্ব্বব, কিন্নর ও অপসরোগণে পূজ্যমান হইয়া প্ৰলয়কাল পর্ষ্যস্ত পরম সুখে বাস করে ॥১—১•। একনবতিতম অধ্যায় সমাপ্ত । ১১ ৷ দ্বিনবতিতম অধ্যায় অতঃপর শর্করাচল-বিরচন বিধি বলিতেছি । ইহার প্রদানে বিষ্ণু, অর্ক ও রুদ্রদেব