পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৪৫৮

8લ ૦ লবেী স্বাবেব রাকায়াঃ কালে জ্ঞেয়োহপরাত্বিকঃ, প্রকৃভিঃ ক্লষ্ণপক্ষপ্ত কালেহতীতেহপরাহিকে | ভস্মাৎ তু পৰ্ব্বণে হাদে) প্রতিপক্ষাদিসদ্ধিষ্ণু | সায়াহে প্রতিপদ্যেষ স কাল: পৌর্ণমাসিকঃ ॥ ব্যতীপাতে স্থিতে স্থধ্যে লেখাদূৰ্দ্ধং যুগান্তরম যুগান্ডরোদিতে চৈব চন্দ্রে লেখোপরি স্থিতে ॥ পূর্ণমাস-ব্যঙ্গপাতে যদা পণ্ডেং পরম্পরম্। তৌ তু বৈ প্রতিপদযাবৎ তস্মিন কালে ব্যবস্থিতেী ॥ ৩৫ তৎকালং স্বৰ্য্যমূদিশু দৃষ্ট্র সংখ্যাতুমৰ্হসি । স চৈব সংক্রিয়াকালঃ ষষ্ঠ কালোহভিধীয়তে পূর্ণেন্দু পূৰ্ণপক্ষে তু রাত্রিসদ্ধিষ্ণু পূর্ণিমা । ভস্মাদাপ্যায়তে নক্তং পৌর্ণমাস্থ্যাং নিশাকয়ঃ স্বদান্তোষ্ঠব্যতীপতে পূর্ণিমাং প্রেক্ষতে দিব! চন্দ্রণদিভ্যোইপরান্ধুে তু পূর্ণতাৎ পূর্ণিমা স্মৃত বস্থাৎ তামস্থমন্তস্তে পিতরো দৈবতৈঃ সহ । । মৎস্তপুরাণম্ । রঞ্চনাচ্চৈব চন্দ্রস্ত রাকেতি কবয়ে বিহুঃ ৪ • অম! বসেতামুক্ষে তু যদা চন্দ-দিবাকরে । এক পঞ্চদশী রাত্রিরমাবস্য ততঃ স্মৃত ॥৪১ উদিশু তামুমাবস্তাং যদা দশং সমাগতে অন্তোন্তং চক্র-স্বর্ষ্যে তু দর্শনাদর্শ উচ্যতে ॥ দ্বেী দ্বে লবাবমাবাস্তাং সকালঃ পৰ্ব্বসন্ধিযু। স্বাক্ষর: কুহুমাত্রশচ পৰ্ব্বকালৰ স স্মৃত: ॥ ৪৩ দৃষ্টচন্দ্র ত্বমাবাস্ত মধ্যাহ্নপ্রভূতীহ বৈ ৷ দিবা তদূৰ্দ্ধং রাত্র্যাস্তু স্বর্ষ্যে প্রাপ্তে তু চশ্রমাঃ হুর্য্যেণ সহসোদগচ্ছেৎ ততঃ প্রতিস্তনাৎ তু বৈ সমাগম্য লবোঁ স্বে তু মধ্যাহ্নাগ্নিপতন রবিঃ প্রতিপছুক্লপক্ষপ্ত চন্দ্রমাঃ স্থৰ্য্যমণ্ডলtৎ ॥ ৪৫ নি"চ্যমানয়োর্মধ্যে তয়োর্সণ্ডলয়েভ বৈ । স তদাস্বাহুতেঃ কালে দশস্য চ বষট্রক্রিয়াঃ । এতদূতুমুখং জ্ঞেয়মমাবস্যান্ড পাৰ্ব্বণম ॥ ৪৬ তস্মাদমুমভিৰ্নাম পূর্ণত্বাৎ পূর্ণিমা স্মৃত ॥ ৩৯ অভ্যর্থই রাজতে যম্মাৎ পৌণমস্থাৎ নিশাকরঃ ইহায় পর সায়াহ্নে প্রতিপথ যোগ ঘটিলে জাহীকে পেীর্ণমাসিক কাল বলে । স্থৰ্য্য ব্যতীপাতে অবস্থান করিলে চন্দ্ব বিষুবরেখার উৰ্দ্ধভাগে যুগান্তর স্থানে অবস্থিত হয়েন । পূর্ণমাস ও ব্যতীপতি তখন পরম্পরকে দশন করিতে পারে । স্থৰ্য্যচক্র ও প্রতিপদ তিথি যাবৎ এই ভাবে থাকেন । এই সময় হুর্য্যোদেশে প্ৰণমাদি কঙ্গিলে অসংখ্য ফললাভ হয় । এই কাল বষ্ট সংক্রিয় কাল বলিয়। উক্ত হুইয়া থাকে শুক্লপক্ষে রাত্রিসন্ধিতে চন্দ্র পূর্ণ ছয়েন, এজস্ক উক্ত রাত্রিকে পূর্ণিমা বলা ৰাম । ঐ রাব্রিতে নিশাকর সমধিক জাপ্যায়িত হয়েন । যখন চন্দ্র ও সুর্য্য এবং দিৰা অপরাঙ্কুে পরস্পর দর্শনগোচর -থাকেন, চন্দ্রের পূর্ণতাহেতু সেই কালকে পূর্ণিমা বলা যায় । পিতৃ-দেবগণ উহাকে জন্থমোদন করেম বলিয়া উহার নাম অনু তিথিতে চন্দ্র অতিশয় রাজমান ইয়েল , এজষ্ঠ কবিগণ উগকে রক শব্দে অভিহিত এমতি এবং পূর্ণত্ব ক্কেতু পূর্ণিমা। পৌর্ণমাসী । | করেন । এক পঞ্চদশী তিথিতে রাত্রিকালে চন্দ্র সূর্য্য উভয়ে অমা অর্থাৎ একত্র মিলিতভাবে বাস করেন, এ নিমিৰ ঐ কালকে অমাবস্ত বলা যায় । উক্ত আমাবশ্যাতে চন্দ্র-স্থৰ্য্য পরস্পর পরস্পরের দর্শনগোচর হুয়েন বলিয়া উহাকে দশ বলে । অমাবস্থার পর প্রতিপদ তিথির সংযোগমুখে দুই লব পরিমাণকাল ‘কুহু’ এই দ্ব্যক্ষত্ত্ব শব্দে অভিহিত হয় । ইহণকেই পৰ্ব্বকাল বলা যায় । যে অমাবস্টাতে চন্দ্রের দর্শন হয়, সেই অমাবস্থাতে মধ্যাহ্নকালের পর চন্দ্রম। সূৰ্য্যসহ একত্র মিলিত হয়েন । শুক্লপক্ষীয় প্রতিপদ তিথিতে চন্দ্রম স্বর্ষ্যের সহিতই প্রত্যুধকালে উদিত হয়েন । মধ্যাহ্ন , কালে স্থৰ্য্যসহ দুই লব মাত্রের ব্যতিক্রম ঘটে । এই চন্দ্র-স্থৰ্য্যের মণ্ডলদ্বয়ের পরম্পর সংযোগ যখন ছিন্ন হয়, উহাই অস্বাছতির কাল । দর্শসম্বন্ধীয় এই কালকেই বষট্রক্রিয়াকাল বলা যায় । অমাবস্তাতে এই পৰ্ব্বকে ঋতুমুখ বলিয়া জানিবে। দিব-; مر مهمتری