পঞ্চাশদধিকশততমোহ প্যায়ঃ । জগাম নিঋতিঃ ক্ষিপ্ৰং শরণং পাকশাসনম্ ॥ ক্রুদ্ধস্ত মহিষে দৈত্যে বরুণং সমভিজ্ঞতঃ । তমস্তকমূখীসক্তমালোক্য হিমবদ্যুতিঃ । ১৩৪ চক্রে সোমাস্ত্রনিঃস্থইং হিমসভঘাতকণ্টকম । বায়ব্যঞ্চাস্ত্রমতুলং চন্দ্রশচক্রে দ্বিতীয়কম ॥১৩৫ বায়ুনা তেন চন্দ্রেণ সংশুঙ্কেণ হিমেন 5 । ব্যথিতা দানবtঃ সৰ্ব্বে শীতোচ্ছিন্না বিপোরুস্বt: ন শেকুশ্চলিতুং পদ্ভ্যাং নক্সাণ্যাদাতুমেব চ। মহাহিমনিপাতেন শস্ত্রৈশচন্দ্রপ্রচেtfদতৈ: ॥ ১৩৭ গাত্রাণ্যসুরসৈন্তানামদহন্ত সমন্ততঃ । মহিষে নিম্প্রযত্নস্ত শীতেলাকম্পি তাননঃ ॥ ১৩৮ কক্ষণবালস্ত্য পণিভ্যামুপবিষ্টে হধোমুখ: , সৰ্ব্বে তে নিম্প্র তৗকীরা দৈত্যtশ্চন্দ্রমসা জিতা: রণেচ্ছাং দূরতস্ত্যক্ত তস্থস্তে জীবিতর্থিন । তত্ৰাব্ৰবীৎ কালনেমিদৈত্যুন কোপেন দীপিতঃ স্ব স্ব দিগ্বিভাগে প্রস্থান করিলেন । নিঋতিদেব অবিলম্বে পাকশাসনের শরণাপন্ন হুইলেন । এদিকে ক্রুদ্ধ মহিষ দৈত্য বরুণের অভিমুখে ধাবিত হইল। তখন চন্দ্রমা র্তাহাকে অস্তকমুখে পতনেীমূখ দেখিয়া হিমসমূহ-কন্টকিত স্বীয় সোমাস্ত্র আবিষ্কার করিলেন । অনস্তর দ্বিতীয় বারে তিনি তাহার অপ্রতিম বায়ব্যাস্ত্র প্রকাশ করিলেন । চক্র-প্রেরিত বায়ু ও সংশুদ্ধ হিমরাশি দ্বারা দানবেরা সকলেই ব্যথিত হইল এবং শীতাৰ্ত্ত হইয়া একেবারে নিশ্চেষ্ট হইয়া পড়িল । তাহারা পাদচালন করিতে কিম্ব হস্তসাহায্যে অস্ত্র গ্রহণ করিতেও সক্ষম হুইল না। চন্দ্র-প্রেরিত মহামহিমাস্ত্রে অসুরসৈন্তগণের সৰ্ব্বগাত্র অসহ যন্ত্রণায় দগ্ধ হইতে লাগিল। স্বয়ং মহিষাসুর শীতে কম্পিত-বদন হুইয়া সৰ্ব্বথা নিশ্চেষ্ট্র হইয়া পড়িল । সে তখন হস্তদ্বয়ে রথকক্ষণ অবলম্বন করিয়া অধোমুখে উপবিষ্ট হইল । দৈত্যগণ চন্দ্রম কর্তৃক জিত হইয়া সকলেই প্রতিকারে অক্ষম হইয় পড়িল এবং রণবাসন দূরে পরিহার করিয়া স্ব স্ব জীবনীর্থী の a\う ভো ভোঃ শুঙ্গারিণঃ শুরঃ সবে শস্ত্রাস্ত্রপারগt একৈকোহপি জগৎ সব শক্তস্থ য়িচুং ভুজৈঃ একৈকোহপি ক্ষম। গ্রস্থ ; জগৎ সঞ্চবং চরাচরম একৈকস্তাপি পর্য্যাপ্ত ন সব্বেহুপি দিবৌকসঃ কলাং পুরায় তুং যত্ত্বাৎ ষোড়শীমতিবিক্রমাঃ ॥ কিং প্রযাতাশ্চ তিষ্ঠথবং * সমরেহমরনিজ্জিতা: ন যুক্তমেতচ্ছ রাণাং বিশেষ দৈত্যজন্মনাম । রাজা চাপ্তরিতে হস্ম{কং তারকে লোকমারকঃ বির তানাং রণদ স্মাৎ ক্রুদ্ধঃ প্রাণান হরিষ্যতি শীতেন নঃশ্র তয়ে ভ্রষ্টবাকৃপাটবাস্তথা ॥ ১৪৫ মুকাস্তদা ভবন দৈত্য রণদশনপগুক্তয়: । তান দৃষ্ট্র নষ্ট চেতস্কান দৈত্যান শীতেন সাদিতান ॥ ১৪৬ হুইয়। অবস্থিত হইল । তথম কোপোদ্দীপ্ত কালনেমি দৈত্যগণকে সস্বোধন করিয়া কহিল,—ওহে শস্ত্রাস্ত্র-পারগ, শৃঙ্গারপটু, সুরগণ! তোমরা এক এক জনেই ভুজ দ্বারা জগৎ তুলিত করিতে পার, এক এক জনেই সমস্ত চরাচর জগৎ গ্রাস করিতে সক্ষম ; ঐ নিখিল সুরসৈন্ত অতিবিক্রম প্রকাশ করিলেও তোমাদের এক এক জনেরও বীর্ষ্যবত্তার | ষোড়শাংশের একাংশের ও সমকক্ষ হইতে পারে না ১৩২–১৪২। অতএব তোমরা কেন পলাইভেছ ? কেনই বা সমরে সুর-নির্জিত হইয়া বসিয়া আছ ? স্বরগণের—বিশেষতঃ দৈত্যবংশধরগণের পক্ষে এরূপ ব্যবহার একান্তই বিসদৃশ । যিনি আমাদের রাজালোকসংহারক তারক ; তিনি প্রচ্ছন্নভাবে অবস্থান করিতেছেন । এই রণক্ষেত্র হইতে অপক্রান্ত হইলে তিনিও স্বহস্তে সকলের প্রাণ সংহার করিবেন । কালনেমি এই সকল কথা কহিল, কিন্তু দৈত্যগণ তখন শীতে শ্রুতি শক্তিহীন হইয়াছিল । তাহদের বাকৃপটুতা লোপ পাইয়াছিল । তাহারা মুকভাবে মাত্র দশনপণ্ডিত্তর শব্দ করিতেছিল। কাজেই
- কিং প্রস্তযত্বাস্তিষ্টধ্বমিতি স্কচিৎ পাঠ ।
