পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৫৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

登br2、 ম! তুং মদগশয়ং জ্ঞাত্বা প্রাস্তেহ বরবণিনি ॥২৯ ত্বয়া বিরতিং শূন্তং মস্তমানে জগত্ৰয়ম । প্রাপ্ত প্রসন্নবদনা যুক্তমেবংবিধং ত্বয়ি ॥ ৩০ ইত্যুক্তে দানবেন্দ্রভ তদাভাষৎ স্ময়ঃশছনৈঃ ন চাবুধ্যদভিজ্ঞানং প্রায়ন্ত্রিপুরঘাতিন: ॥ ৩১ দেীর্যবাচ । যাতাম্ম্যহং তপশ্চর্ভুং বাল্লভ্যায় তবাতু-ম। রতিশ্চ তত্র মে নাভূত তত: প্রাপ্ত ত্বদস্তিকম্ ইত্যুক্ত: শঙ্করঃশঙ্কাংকাঞ্চিৎ প্রাপ্যাবধারয়ৎ । হৃদযেন সমাধায় দেবঃ প্রইসিতাননঃ ॥ ৩৩ কুপিতা ময়ি তম্বঙ্গী প্রকৃত্য চ দৃঢ়ব্ৰতা । অপ্রাপ্তকামা সম্প্রাপ্ত কিমে তৎসংশয়ে মম | ইতি চিন্ত্য হরস্তস্ত অভিজ্ঞানং বিধারয়ন । নাপশুদ্ধমপাশ্বে তু তদঙ্গে পদ্ম লক্ষণম ॥৩৫ লেন,—অয়ি শৈলনন্দিনি ! সাধু সাধু ; বুঝিলাম, তোমার প্রণয়ভাব কৃত্রিম নহে । কেনমা, হে বরবর্ণিনি ! তুমি আমার অভিপ্রায় অবগত হইয়া এখানে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছ ; তোমার বিরহে আমি এই ত্রিভুবন শূন্য বলিয়াই মনে করিতেছিলাম। তুমি প্রসন্নমুখে আবার আসিয়া উপস্থিত হইয়াছ ! ইহা তোমার যোগ্য কাৰ্য্যই হুইয়াছে । হর এই কথা কহিলে, দানবেন্দ্র উমারূপে ঈষৎ হাসিয়া ধীরে ধীরে কহিল,—দেব ! আমি তোমারই প্রেমলাভার্থ তীব্র তপস্যাচরণে গিয়াছিলাম ; কিন্তু সেখানে আমার ভাল লাগিল না ; সুতরাং আবার তোমারই নিকট ফিরিয়া আসিলাম । এই কথা কঞ্চিলে শঙ্কর যেন কিঞ্চিৎ শঙ্কিত হইলেন এবং মনে মনে সন্দিহান হুইয়া প্রহর্ষবদনে হৃদয় মধ্যে আলোচনা করিতে লাগিলেন,—আমি জানি, তস্বঙ্গী দেবী উমা স্বভাবতই দৃঢ়ব্ৰত ; তিনি কোপভরে এখান হইতে চলিয়া গেলেন, এবং অপূর্ণমনোরথ হইয়া পুনরায় সহসা ফিরিয়া আসিলেন কেন ? ইহাই এক্ষণে আমার সংশয়ের বিষয় হইতেছে । হুর এইরূপ চিস্ত করিধ্য উমার অভিজ্ঞানের | | | মৎস্যপুরাণম্ । লোমাবর্তম্ভ রচিত ততো দেবঃ পিনাক ধুক । অবুধ্যদানবীং মায়ামাকায়ং গম্বয়ংস্ততঃ ॥ ৩৬ মেঢ়ে বজ্রাস্ত্রমাদায় দানবং তমস্থWয়ৎ । অবুধ্যদ্বারকে নৈব দানবেন্দ্রং মিষদিতম্ ॥৩৭ ংরেণ হুদিতং দৃষ্ট্র স্ত্রীরূপং দানবেশ্বরম । অপরিচ্ছিন্নতত্ত্বাৰ্থ শৈলপুল্যৈ স্তবেদহে ॥ ৩৮ দুতেন মীরুতেনাণ্ড গামিন নগদেবতা । শ্র স্ব বায়ুমুখাদেবী ক্রোধ রক্তবিলোচনা । আশপস্বীরকং পুত্ৰং হৃদয়েন বিদুয়ত ॥ ৩৯ ইতি শ্রীমাংস্তে মহাপুরাণে অাড়িবধে মাম ষট্রপঞ্চাশদধিকশ ততমোহধ্যtয়: ॥ ১৬৫ ৷ বিষয় ভাবিলেন—এবং, তাহার বামপার্থে দৃষ্টিপাতপূর্বক দেখিলেন, তাহার অঙ্গে সেই প্রসিদ্ধ পদ্মলক্ষণ নাই । সেস্থানে এক সুরচিত লোমাবৰ্ত্ত রহিয়াছে । তখন দেব পিনাকপাণি তাহ দানবী মায় বলিয়া বুঝিলেন এবং স্বীয় অণকণর গোপন করিয়া বজ্রাস্ত্র গ্রহণপূৰ্ব্বক মেঢ়দেশে প্রহার করিয়া সেই দানবকে বিমাশ করিলেন । বীরক সেই দানবেন্দ্রের বধবার্তা কিছুই জানিতে পারিলেন না । ইতিমধ্যে হর কর্তৃক স্ত্রীরূপধর দাম বেন্দ্রকে নিহত দেখিয়া প্রকৃত তত্ত্ব না জানিয়াই অবিলম্বে দ্রুতগামী মারুত দূত দ্বারা শৈলপুত্রীর নিকট সেই সংবাদ প্রেরণ করিলেন । দেবী শৈলজা বায়ুমুখে সেই বৃত্তাস্ত শ্রবণ করিয়া ক্রোধে রক্তনেত্র হইলেন এবং ব্যথিত হৃদয়ে পুত্র বীরককে অভিশাপ প্রদান করিলেন । ২৮—৩৯ ৷ ষট পঞ্চাশদধিকশততম অধ্যায় সমাপ্ত ॥১৫৬