পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৬৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একসপ্তত্যধিকশততমোছধ্যায়ঃ । ততস্তাবাহুতুর্গত্বা তদা দেবং সমাভনম । | পদ্মনাভং হৃষীকেশং প্ৰণিপত্য স্থিতাবুভৌ ॥২৩ ఆ&6 ঐভগবান্ধবাচ । বাঢ়ং যুবস্তু প্রবরে। ভবিষ্যৎকালসম্ভবে। BBBBB BBBBB BBBB BBBBDD S BBBBBB BBBB BBBBBDDDB BDD ত্বমাবাং পাহি হেত্বর্থমিদং নেী বুদ্ধিকারণম্ ॥২৪ অমেঘদৰ্শনঃ সত্ত্বং যতত্ত্বাং বিস্ব শাশ্বতম । ততস্তামগিতাবাবামভিতঃ প্রসমাক্ষিতুম্ । ২৫ তদিচ্ছাধো বরং দেব ত্বত্তেহস্কৃতমরিন্দম । অমোঘদশনোহসি হুই নমস্তে সমিতিঞ্চয় ॥ ২৬ শ্ৰীভগবামুবাচ। কিমৰ্থং হি দ্রুতং ক্ৰথ বরং হসুরসত্তমেী । দত্তাযুদ্ধে পুনর্ভুয়ো রহো জীবিতুমিচ্ছখ ॥২৭ মধু-কৈটভাবৃচতুঃ যস্মিন ন কশ্চিমৃতবান দেব তস্মিন প্রভো বধম তমিচ্ছাবে বধঞ্চৈব স্বত্তো মোহস্থ মহাব্ৰত ॥ অসুরদ্বয তখন স্থলকায়* পক্ষি যুগলের স্থায় বিগলিত-কায়ে সেই সনাতন, হৃষীকেশ, পদ্মনাভ দেবের সমীপস্থ হইয়া প্ৰণিপাতপূৰ্ব্বক কহিল,—আমরা জানি, আপনি বিশ্বযোনি, একমাত্র পুরুষোত্তম । আপনি আমাদিগকে পালন করুন । আমরা যে এ কথা বলিতেছি, তাহার একটী কারণ আছে । আপনি শাশ্বত সত্ত্ব ; আপনার দর্শন অমোঘ । অপমার দর্শনার্থ আমরা ও উপস্থিত হইয়াছি ; অতএব আমাদিগকে আপনার বর দান করা কর্তব্য । হে যুদ্ধবিজেতা নারায়ণ ! আপনি অমোঘদর্শন ; আপনার নিকট আমরা অদ্ভুত বর প্রার্থনা করি । আপনাকে নমস্কার । শ্ৰীভগবান কহিলেন,— হে অস্বরসত্তমদ্বয়! তোমরা কি বর চাও, সত্বর বল । তোমাদের জীবিত কাল শেষ হইয়া অtসিয়াছে, এক্ষণে অfবার কৌশলে জীবিত থাকিবীর অভিলাষ করিভেচ্ছ কেন ? মধু-কৈটভ কহিল,— প্ৰতো ! যেখানে অপর কেহ মরণাপন্ন হয় নাই, সেই স্থানে আমরা তোমা হইতে বধ কামনা করি। হে মংtৱ ত দেব ! আমা বরং প্রদায়াথ মহামুরাভ্যাং সনাতনো বিশ্ববরঃ স্বরোত্তমঃ । রজ:স্তমোবর্গভবায়নে যমে৷ মমস্থ তাবুরুতলেন বৈ প্ৰভুঃ ॥ ৩• ইতি শ্রীমৎস্যে মহাপুরাণে পদ্মোম্ভবপ্রান্থভাবে সপ্তত্যধিক শততমোহুধ্যায়: ॥ ১৭• ॥ একস গুত্যধিকশততমোহ ধ্যায়ঃ । মৎস্য উবাচ । স্থিত্ব চ তস্মিন কমলে ব্ৰহ্মা ব্রহ্মবিদাং বন্ধু । উৰ্দ্ধবাহুর্মহাতেজস্তিপে ঘোরই সমাশ্ৰিত: | ১ প্রজলন্নিব তেজোভিৰ্ভভিঃ স্বাভিস্তমোমুদ । বভাসে সৰ্ব্বধৰ্ম্মস্থঃ সহস্ৰাংশুরিরাংশুভি: ॥ ২ অথান্ত দ্রুপমাস্থায় শঙ্কুর্নারায়ণোহব্যয় । দিগকে এই বর দান করুন। ভগবান কহিলেন,—তোমরা আগামী কালে প্রবন্ধ শক্তিমান হইবে । আমি তোমাদিগকে ইহা সত্যই বলিলাম। এই বলিয়া সেই সনতন, বিশ্বধর, মরোত্তম প্রভু নায়ায়ণ তখনসেই রজস্তমোবর্গের উদ্ভবহেতু মহামুরদ্বয়কে স্বীয় উরুতলে স্থাপনপূর্বক মন্থন করিতে লাগিলেন । ২১–৩• । সপ্তত্যধিক শততম অধ্যায় সমাপ্ত । ১৭• । এক সপ্তত্যধিকশততম অধ্যায় । মৎস্ত কহিলেন,—ব্রহ্মবিদগণের প্রধান, মহাতেজ ব্রহ্মা, পূৰ্ব্বোক্ত পদ্মমধ্যে উৰ্দ্ধবাহু হইয়া ঘোর তপস্ত আরম্ভ করিলেন। তিনি তখন সৰ্ব্বধৰ্ম্মাশ্রয় সহস্ৰাংশু স্বর্ঘ্যের স্তায় স্বীয় তেজে তমোরাশি দূরীকৃভ করিয়া যেন জলিতে লাগিলেন । অতঃ