পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৬৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$o be যো মাং পূজয়তে নিত্যং তস্ত তুষ্যাম্যহং faಡ সৰ্ব্বদাননি যে দস্তাৎ সৰ্ব্বষজ্ঞেষু দীক্ষিতঃ । সৰ্ব্বতীর্থাভিষিক্তশ্চ স প্ৰপদ্যেত মামিহ ॥ ১৮ আৰিমুক্তং সদা জেৰি যে ব্রজস্তি সুনিশ্চিতাঃ । ভে তীষ্ঠভৗহ সুশোণি ত্বভক্তশ্চ ত্রিবিষ্টপে ॥১৯ মৎপ্রসাদাতু তে দেবি দীৰ্যন্তি শুভলোচনে । তুৰ্দ্ধয়াশ্চৈৰ দুগ্ধৰ্ষ ভবস্তি বিগতজরা ॥২০ অবিমুক্তং শুভং প্রাপ্য মস্তক্তা: ক্লভনিশ্চয়াঃ । নিৰ্দ্ধতপাপবিমলা ভবস্তি বিগতজ্জরাঃ ॥২১ পাৰ্ব্বত্যুবাচ। দক্ষযজ্ঞস্বয়া দেব মৎপ্রিয়ার্থে নিষুদিত । অবিমুক্তগুণানান্তু ন তৃপ্তিরিহু জায়তে ॥২২ ঈশ্বর উবাচ । ক্রোখেন দক্ষযজ্ঞপ্ত ত্বৎপ্রিয়ার্থে বিনাশিত: । মহাপ্রিয়ে মহাভাগে নাশিতোহয়ং বরাননে ॥২ অবিমুক্তে যজন্তে তু মস্তক্তাঃ কৃতনিশ্চয়াঃ । যে নর অবিমুক্তে অবস্থান করে, তাহার সৰ্ব্বদা রুদ্রস্বজ দ্বারা যজ্ঞ করা হয়, সৰ্ব্বদা তাহার দান করা হয় এবং সৰ্ব্বদাই তাহার তপস্বিজনে৷চিত কার্ষ্য করা হয় । অয়ি প্রিয়ে । যে জন নিত্য আমার পূজা করে, আমি তাহার সন্তোষ বিধান করি । যে জন এই স্থানে থাকিয় দাম করে, যজ্ঞ করে এবং অজত্য সৰ্ব্বতীর্থে স্নান করে, সে নিশ্চয়ই আমাকে প্রাপ্ত হয় । হে দেবি । যে ব্যক্তি নিশ্চিতচিত্ত হুইয়। এই অবিমুক্ত ক্ষেত্রে আগমন করে, সে মদীয় ভক্ত হইয়। সুরপুর সদৃশ এই ক্ষেত্রে বাস করে । হে সুলোচনে ! মানবেরা এই ক্ষেত্রে বাস করিয়া মৎপ্ৰসাদে দীপ্তি পাইয়া থাকে এবং তাহার বিগতজর হইয়া হৰ্জয় ও হুৰ্দ্ধৰ্ষ হয়। মদভক্তগণ যদি নিসংশয়িত-চিত্তে আমার এই অবিমুক্ত ক্ষেত্র প্রাপ্ত হয়, তবে তাহার নিধুত.পাপ, উজ্জ্বলজ্যোতিষ্ক, ও বিগতজর হইয়া,থাকে ॥১০—২১। পৰ্ব্বতী বলিলেম,— হে দেব ! আপনি আমার প্রিয় বিধান নিমিত্ত দক্ষ যজ্ঞ ধ্বংস করিয়াছেন ; অতএব অমু মৎস্যপুরাণম্ । ন তেষাং পুনরাবৃত্তিঃ কল্পকোটিশতৈরপি ॥২৪ দেবু্যবাচ { . স্থলভাণ্ড গুণা দেব অবিমুক্তে তু কীৰ্ত্তিতাঃ । সৰ্ব্বাংস্তান মম তত্ত্বেন কথয়স্ক মহেশ্বর ॥২৫ কৌতুহলং মহাদেব হৃদিশ্বং মম বৰ্ত্ততে । তৎ সর্ববং মম তত্ত্বেন আখ্যাহি পরমেশ্বক্স ॥২৬ • ঈশ্বর উবাচ। আ ক্ষয় হমরণশ্চৈব হদহাশচ ভবস্তি তে । মৎপ্রসাদণস্বরারোহে মামেব প্রবিশস্তি ৰৈ ॥২৭ ক্ৰহি ক্ৰহি বিশালাক্ষি কিমস্তম্ভ্রোতুমৰ্হসি ॥২৮ দেবুবাচ। অবিমুক্তে মহাক্ষেত্রে আছে পুণ্যমহে গুণাঃ । ন তুfপ্তমধিগচ্ছামি কহি দেব পুনর্গুণান ॥২৯ গ্রহপূর্বক পুনরায় অমিয় অবিমুক্তমাহাস্থ্য শ্রবণ করান। ইহা যতবার শ্রবণ করি, আমার তুপ্তি শেষ হইতেছে না। ঈশ্বর বলিলেন,— হে বরাননে ! হে মহাভাগে ! হে প্রিয়তমে ! তোমার প্রিয় বিধান জন্ত আমি ক্রুদ্ধ হইয়া দক্ষযজ্ঞ নাশ করিয়াছিলাম। শ্রবণ কর,—যে সকল ভক্ত অনন্তমনা হইয়া এই অবিমুক্তক্ষেত্রে আমার পূজা করে, কল্পকোটি শজকাল পরেও তাহাঙ্গের অীর সংসারে আtfসতে হয় না । দেবী কহিলেন-হে মহেশ্বর ! অবিমুক্ত ক্ষেত্রের তুর্লভ গুণ সকল কীৰ্ত্তন করিলেন বটে ; কিন্তু উহ পুনরায় ষধামথ কীৰ্ত্তন করিয়া আমার হৃদয়ের কৌতুহল নিবারণ করুন । ঈশ্বর কহিলেন,—হে বরারোহে ! যাহারা অবিঅবিমুক্ত ক্ষেত্রে আমার সহিত তোমার পূজা করে, তাহারা অক্ষয় অমরযোনি প্রাপ্ত হুইয়া থাকে, এবং আমার প্রসাদে তাহারা আমার শরীরে প্রবেশ করিয়া জামার স্বরূপ হুইয়া থাকে। হে বিশালাঙ্কি ! বল, বল, আর কি শুনিতে তোমার ইচ্ছা হইতেছে ? দেবী বলিলেম,—এই অবিমুক্ত , ক্ষেত্রে পুণ্য অদ্ভুত, এবং ইহার মহিমাও আশ্চৰ্য্যজনক ! আমি পুনঃ পুনঃ শুনিয়াও তৃপ্তি লাত