পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৭২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ጭ »8 ভোজনঞ্চৈব বিপ্রাণাং সৰ্ব্বং কোটিগুণং ভবেৎ ততো গচ্ছেচ্চ রাজেন্দ্র বলাকেশ্বরমুত্তমম । মৎস্য পুর,ণৰ । ভীমেশ্বরং ততো গছেৎ পৰ্ব্বব্যাধিবিনাশনম স্নাতমাত্রে নরো রাজন সধহঃখৈ: প্ৰমুচ্যতে BB BB DDD DDDD BBBBBBBBBB HHHS BB BBBB B BBBB BBBBBBBDD S নৰ্ম্মগাদঙ্কিণে কুলে তীৰ্থং শক্রস্ত বিশ্ৰুতম্। উপোষ্য রজনীমেকং স্নানং তত্র সম{চরেৎ ॥২৯ | স্নানং কুত্ত্বা যথাস্কায়মচৰ্চয়েচ্চ জনাৰ্দ্দনম ৷ গোসহস্রফলং তস্য বিষ্ণুলোকং স গচ্ছতি ॥২১ ঋষিতীৰ্থং ততো গচ্ছেৎ সৰ্ব্বপাপহরং মৃণামূ । । মানমাত্রো নরস্তত্র গোসহস্রফলং লভেৎ ॥২২ : দেৰতীৰ্থং ততো গচ্ছেদ ব্রহ্মণ। নিৰ্ম্মিতং পুর। ! তন্ত্র হ্ম ত্ব। নরো রাজন ব্ৰহ্মলোকে মহীয়তে ॥২৩ অমরকণ্টকং গচ্ছেদমরৈঃ স্থাপিতং পুর। ; স্বাভমাত্রে নরস্তত্র রুদ্রলোকে মহীয়তে ॥ ২৪ | ততো গচ্ছেচ্চ রাজেন্দ্র রাবণেশ্বরমুত্তমম । তৎ পঞ্চায়তনং দৃষ্ট্র মুচ্যতে ব্ৰহ্মহত্যয় । ২৫ ঋণতীৰ্থং ততো গচ্ছেদৃণেভ্যো মুচ্যতে ধ্রুবমূ বটেশ্বরং ততো দৃষ্ট্র পর্য্যাপ্তং জন্মন: ফলম্ ॥ কল্পিবেন । এই সকল দান কোটিগুণ ফলপ্রদ হইয়া থাকে। অনস্তর বলীকেশ্বর তীর্থে যাইতে হয়। সেখানে স্নান করিলে ! সিংহাসনের অধিকারী হয়। নৰ্ম্মদার । দক্ষিণ তীরে শকের বিশ্রুত এক তীর্থ | আছে । ঐ স্থানে একরাত্রি উপবাসী জনাৰ্দ্দনের অর্চনা করিলে মানব গোসহস্ৰ দানের : থাকিয়৷ স্বান এবং করত বিষ্ণুলোকে গমন করে । অনস্থর নর তত্ৰ স্নাত্বা মহাদেবমৰ্চয়ন সিদ্ধিমাপু্যাৎ ॥ ২৮ সোমতীৰ্থং ততো গচ্ছেৎ পণ্ডেচ্চত্র মজুত্তমম্। তত্ৰ স্নাত্ব। নরো রঞ্জন ভক্ত্য পরময়ী যুতঃ। তৎক্ষণদিব্যদেহস্থঃ শিববন্মোদর্তে চিরম । ষষ্টিবৰ্ষসহস্রাণি রুদ্রলোকে মহীয়তে ॥ ৩০ ততো গচ্ছেৎ তু রাজেন্দ্র পিঙ্গলেশ্বরমুত্তমম্। অহোরাত্রোপবাসেন ত্রিরত্রফলমপুয়াৎ। ৩১ তম্মিৎস্তীর্থে তু রাজেন্দ্র কপিলাং যঃ প্ৰযচ্ছতি যাবস্তি তস্যা রোমাণি তৎপ্রস্থতিকুলেষু চ | তীবদ্ধর্ষসহস্রাণি রুদুলোকে মহীয়তে । যম্ভ প্রাণ পরিত্যাগং কুৰ্য্যাৎ তত্র নরাধিপ ॥৩৩ অক্ষয়ং মোদতে কালং যাবৃচ্চত্ৰ-দিবাকরে । নৰ্ম্মদাতটমাশ্রিত্য তিষ্ঠেযুর্যত্র মানবা ॥ ৩৪ - * লাভ করা যার । তার পর বটেশ্বর তীর্থ। এখানে পর্য্যাপ্তরূপে জন্মের ফল পাওয়া যায় । তাহার পর সর্বব্যাধিনাশন ভীমেশ্বর তীর্থে গমন করিবে । এখানে গমন করিলে নর সকল হুঃখ হইতে মুক্তি লাভ করে । অনম্বর অনুত্তম তুরাসঙ্গ তীর্থে যাইতে হয় । এ ধানে মনোস্তে মহাদেবের অৰ্চনা করিলে নর সিদ্ধি লাভ করে । অতঃপর সোম তীর্থ। এখানে মানব চন্দ্র দর্শন করিয়া থাকে । এই তীর্থে ভক্তিপূৰ্ব্বক স্নান করিলে মানব সৰ্ব্বপাতকনাশন ঋষিতীর্থে গমন করবে। দিব্য দেহ লাভ করিয়া শিবের স্তায় প্রভাব ঐ তীর্থে স্নান মাত্রে মানব গোসহস্রফল । লাভ করে। পরে ব্রহ্মনিৰ্ম্মিত দেবতীর্থে | গমন করিয়া লোক সকল স্নান করিবে এবং | তাহার ফলে ব্রহ্মলোক লাভ করিবে । ' অনস্তর অমরকণ্টকতীর্থে গমন করিলে। ঐ তীর্থে স্নান করিলে নর রুদ্রলোকে পূজিত হয়। অনস্তর বাণেশ্বর তীর্থ। ঐ তীর্থের পঞ্চায়তন দর্শন করিলে মানব ব্ৰহ্মহত্যtপাতক হইতে নিস্কৃতি পায়। তাহার পর ঋণতীর্থে গমন করিলে ঋণ হইতে মুক্তি যুক্ত হয় এবং ষষ্টিসহস্র বর্ষ রুদ্রলোকে পূজিত হয় ॥১৫ – ৩০। অতঃপর পিঙ্গলেশ্বর তীর্থের কথা ; এখানে অহোরাত্র উপবাস করিলে ত্রিরাত্র উপবাসের ফল পায় । অধিকন্তু এখানে যে লোক কপিল দান করে, সে সবৎসা কপিলার যতগুলি লোম, তত বৎসর রূদ্রলোকে পূজিত হয় । হে নরাধিপ । এখানে যে ব্যক্তি aেtণ পরিত্যাগ করে, যাবৎ .চন্দ্র দিবাকর সে ব্যক্তির অক্ষয় লোক লাভ ইয়। যে মানব নর্শ্বদীতটে বাস করে,