পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৮৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চচণ্ডারিংশদধিকদ্বিশততমোছধ্যায়ঃ । লয়ঞ্চ যস্মিন প্রলয়ে প্রয়ন্তি তং বাসুদেবং প্ৰণমাম্যচিন্ত্যম ॥ ২৩ ন যস্ত রূপং ন ৰল-প্রভাবে ন যস্ত ভাব পরমস্ত পুংসঃ । বিজ্ঞায়তে শর্কৰ-পিতামহাদ্যৈ रछ९ बांधूटमय६ ध-मांयTखटषम् ॥ २8 রূপস্ত চক্ষুগ্রহণে ত্বগিষ্ট ম্পর্শে গ্রীক্ৰী রসন রসস্ব । শ্রোত্ৰঞ্চ শব্দগ্রহণে নরাণং প্ৰাণঞ্চ শব্দগ্রহণে নিযুক্তম্ ॥ ২৫ যেনৈকদংষ্ট্রাগ্রসমুদ্ধহেয়ঃ ধরাচলান ধারয়ভীহ সৰ্ব্বান । যস্থিাৎ শচ শোভে সকলং জগচ্চ তমীশমাদ্যং প্রণতোহুম্মি বিষ্ণুম ॥ ২৬ | ন ভ্রাণ চক্ষুঃ-শ্রবণtfদভিৰ্যঃ সৰ্ব্বেশ্বরে বেদিতুমক্ষয়ঙ্কা । শক্যস্তমীড্যং মনসৈব দেবং &याश् नाटङां ९इ९ शfब्रभौ*िङांद्रम् ॥ २१ অংশাবতীর্ণেন চ যেন গর্ভে হৃতানি তেজাংসি মহাপুরাণtম । প্ৰলয়কালে ৰাহীতে লীন হইতেছে, আমি সেই বাসুদেবকে প্রণাম করি । যে পরম পুরুষের বল, প্রভাব ও ভাব, শিব-ব্রহ্মাদি জানিতে অক্ষম, আমি সেই বাসুদেবকে অজস্র প্রণাম করি । মানবগণের রূপগ্রহণের জন্ম তাছার চক্ষু, স্পর্শ করিবার জন্ত ত্বকৃ, রসগ্রহণে রসন, শব্দগ্রহণ জন্ত কর্ণ এবং গন্ধ গ্রহণের জন্ত নাসিক নিযুক্ত আছে ; যিনি একটমাত্র দন্তের অগ্রভাগ দ্বার। বসুন্ধরার উদ্ধার সাধন করিয়াছিলেন, যিনি নিখিল অচল ধারণ করিতেছেল, ৰtহাতে তাবৎ জগৎ শায়িত আছে, আমি সেই আস্ত ঈশ বিষ্ণুকে প্রণাম করি । নাসিক, চক্ষু, কর্ণ প্রভূতির দ্বারা যে অক্ষয়াত্মা সৰ্ব্বেশ্বরকে জানিতে পারা যায় না, একমাত্র সেই মনোগ্রাহ পূজ্য দেব ঈশ৷ হরিকে আমি নমস্কার কল্পি। যিনি অংশরূপে অদিতিগর্ভে অধ

  • 8*

নমামি তং দেবমনস্তমীশभc*यन२नtब्रङ८ब्रtः कूर्छांब्रम् ॥ २w দেবো জগদ্‌যোনিরয়ং মহাত্মা । স ষোড়শাংশেন মহাসুরেন্দ্র । স দেবমাতুর্জঠরং প্রবিষ্টে হৃতানি বস্তেন বলদ্ধিপুংষি ॥২৯ বলিরুবাচ । তাত কোহয়ং হরিনাম যতো নে! ভয়মাগতম সস্তি মে শতশো দৈত্য বাসুদেববলাধিকাঃ বি প্রচিত্তিঃ শিবিঃ শঙ্কুরম্নঃশঙ্কুস্তথৈব চ। অয়ঃশিরাশ্চtশ্বশির ভঙ্গকারী মহ{হুমুঃ ॥ ৩১ প্রহ (পঃ প্ৰঘসঃ শুস্থঃ কুকুরশ্চ মুহুৰ্জ্জয় । এতে চান্তে চ মে সন্তি দৈতেয়া দানবাস্তথা মহাবল মহাবীৰ্য্যা ভূভারোদ্ধর ৭ ক্ষমাঃ। এষ মেকৈকশঃ কৃষ্ণে ন বীৰ্য্যান্ধেন সম্মিতঃ । শৌনক উবাচ। পৌত্রস্তৈতদ্বচঃ শ্ৰুত্ব প্ৰহলাদে দৈত্যপুঙ্কৰঃ। তীর্ণ হইয়া মহাসুরদিগের তেজ হরণ করিয়াছেন, আমি সেই অশেষ সংসায়তরুর কুঠারস্বরূপ দেব ঈশ অনস্তকে প্ৰণাম করি। হে মহাসুরেন্দ্র । সেই এই মহাত্মা জগদখেনি দেব ষোড়শাংশ দ্বারা দেবমাতা অদিতির গর্ভে প্রবেশ করিয়া তোমাদিগের বল ও বপুঃ হরণ করিয়াছেন । ১৬—২১ । বলি বলিলেন, – হে তাত ? বাসুদেব হইতে অধিক বলশালী শত শত দৈত্য ত আমার রহিয়াছে, যাহা হইতে অামাদিগের ভীতি উপস্থিত এই হরিনামধারী কে ? ঐ দেখুন,—বিপ্রচিত্তি, শিবি, শক্ষু, অয়ঃশঙ্কু, এবং আয়ঃশিরা, অশ্বশিরা, ভস্মকারী, মহাহমু, প্রতাপ, প্ৰঘস, শঙ্কু ও সুহজ্জয় কুকুর, এই সকল এবং অন্তাস্ত বছ দৈত্য দানব আমার আছে । ইহারা সকলেই ভূভারোদ্ধারণক্ষম মহাবল, মহাবীৰ্য্য। বলবীৰ্য্যে কৃষ্ণ ত ইহণদের একজনেরও সমকক নছে । শৌনক বলিলেন,—পৌত্রেয় এই সকল কথা শ্রবণ করিয়া দৈত্যপুঙ্গব প্ৰহলাদ বৈকুণ্ঠ