পাতা:যোগ-সাধন.djvu/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( לל ) থাও কোথাও শক্তি লাভ দেখা যায়। মহাত্মা শাক্য-সিংহ যখন প্রথমে ব্রাহ্মণ গুরুদিগের নিকট সাধন প্রণালী শিক্ষা লাভ করেন, তৎপরে ছয় বৎসর কঠোর তপস্তা করাতেও তাহার শক্তি- ফৰ্ত্তি হয় নাই। অবশেষে তীব্র ব্যাকুলত হওয়ায় বোধিক্রম তলে যখন দৃঢ় প্রতিজ্ঞার সহিত বসিলেন সেই সময়ে ঈশ্বর কৃপায় সাক্ষাৎ সম্বন্ধে তাহারই দ্বারা বুদ্ধের যোগ শক্তি খুলিয়। গেল,এবং তিনি বুদ্ধত্ব লাভ করিলেন । এইরূপ ভয়ানক ব্যাকুল হইয়াছিলেন বলিয়া-মহম্মদ- ও স্বয়ং ঈশ্বরের নিকট এই শক্তি লাভ করিয়াছিলেন । কিন্তু মzri firsty Istofs2 gizstā ( John the Baptist ) নিকট এবং মহাত্মা চৈতন্ত্যকে ও গয়াধামে ঈশ্বর পুরীর নিকট দীক্ষিত হইতে হইয়াছিল । ১৫শ প্রঃ । সাধনের ভিতরের তত্ত্ব ভাষায় প্রকাশ করা যদি অস- “ ম্ভব হয় তবে আপনি আর একজনকে কিরূপে সেই সাধন দিয়া থাকেন ? • উঃ । কথায় সাধনের বাহিরের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি বুঝাইয়। দেওয়া হইয়া থাকে, ভিতরকার তত্ত্ব অর্থাৎ পূৰ্ব্বোক্ত জাগ্রত প্রার্থনা উপদেশ দ্বারা শিক্ষা দেওয়া অসম্ভব । কিন্তু যেমন শরীরে শরীরে, মনে মনে, স্বাভাবিক সম্বন্ধ ও সহানুভূতি আছে তদ্রুপ আত্মায় আত্মায়ও সহানুভূতি ( sympathy ) লক্ষিত হয়। ব্রাহ্ম সমাজে এরূপ দৃষ্টান্ত সৰ্ব্বদাই পাওয়া গিয়া থাকে । আচাৰ্য্য যখন বেণী হইতে উপাসনা করেন তখন যদি কোন দিন তাহার সত্যভাবে উপাসনা হয়, সেই দিন উপাসক দিগের প্রাণ স্পর্শ করে, নতুবা অন্ত দিন নীরদ