পাতা:যোগ-সাধন.djvu/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ५ 8 ) পরে নয়, আগে। অর্থাৎ কুসংস্কার বর্জন করিয়া তৰে ধৰ্ম্ম হইবে ইহা নহে বরং প্রাণে প্রকৃত সত্য ধৰ্ম্ম অবতীর্ণ হইলে পর ধর্শ্বের বাহ লক্ষণ সমূহ প্রকাশিত হয়। সত্য জ্ঞান উদ্বিত হইলে তবে কুসংস্কার ও পৌত্তলিকত। প্রভূতি ভ্রম দুর হইবে ; এমন কি, আমি মনে করি যে,পাপ ও দুৰ্ব্বলতা প্রভৃতিও কেহ কখন নিজের চেষ্টায় দূর করিয়া ধাৰ্ম্মিক হইতে পারে না । যখন প্রার্থনা করিতে ২ জ্ঞান, প্রেম, পবিত্রতার অনন্ত আধার পরমেশ্বর নিজগুণে কৃপা করিয়া আত্ম স্বরূপ সাধকের আত্মার সম্মুখে প্রকাশ করেন, তখনি তাহার সभख अङमङ ७कडा ७ भनिनङ लूव्र इच्न । ७ जभट्खब्र अথাৎ পাপ প্রভৃতির কোন বাস্তবিক ( positive ) অস্তিত্ব =f# TETT (negative words) ststæfTT FRfমাত্র। যেমন আলোক আনিবার পূৰ্ব্বে সহস্ৰ চেষ্টা করিয়াও গৃহের অন্ধকার দূর করা যায় না, তবে যে পরিমাণে অালোকরশ্মি গৃহে প্রবেশ লাভ করে, সেই পরিমাণ ণেই গৃহ জীলোকিত হইতে থাকে, তজপ যে পরিমাণে প্রকত তত্ত্ব মানবের প্রাণে সমুদিত হয় সেইপরিমাণেই তাহার অবস্থা উন্নত হইতে থাকে । কোন ধৰ্ম্ম সাধন অবলম্বন করিবণমাত্রই কেছ উদ্ধার হয় না। সাধনের পরিণত অৰস্থার নামই মুক্তি। যে সকল লোক সাধন হীন হইয়। কেবল ভ্রম ও পাপের মধ্যে নিমগ্ন ছিল তাহাদিগকে এই পথের যাত্ৰী করিয়া ভবিষ্যতের দ্বার উন্মুক্ত করা কি মঙ্গল নয় ? সাধনের লক্ষ্য যদি স্থির থাকে এবং নিষ্ঠ। যদি অটল হয়, তবে ইহার পথে কোন প্রকার ভ্রম বা অল্প কিছুই ক্তিটিতে