পাতা:যোগ-সাধন.djvu/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( مواد ) কাৰ্য্য বা কুচিন্তা এমন কি মন্দ কল্পনা পৰ্য্যস্ত মনে উদয় স্থইলে সাধনের বিশেষ ক্ষতি হয় । (৪) দিবানিশি অবিশ্রান্ত এার্থনা করা আবশুক । জীবনের সে সকল কৰ্ত্তব্য তাহt সম্পন্ন করিবার উপযুক্ত মত সময় নিৰ্দ্ধারণ করিয়া অবশিষ্ট সমস্ত সময় সাধনে ব্যাপৃত রাখা আবখ্যক । এইগুলি সকলের অবশু্য প্রতি পালনীয় বিশেষ নিয়ম। তদ্ভিন্ন কতকগুলি সাধারণ নিয়ম আছেঃ-— ( ১ ) মাংস ভক্ষণ নিষেধ । তবে শরীর রুগ্ন হইলে চিকিৎসকের প্যবস্থা মতে নিতস্তি জলিশুক যদি হয় তবে খাইতে পারেন । মাংসের উগ্রকারিতা শক্তি বশতঃ উহা চিত্ত সংযমনের বিরোধী ; এজন্য যোগ সাধকের চিরকাল মাংস ভোজন নিষেধ করেন । কিন্তু মংস্তের সে দোষ নাই বলিয়। উক্ষা নিষিদ্ধ নহে। র্যাঙ্গার জীব হিংসা অবৈধ মনে করেন তাহার। দুই ত্যাগ করিতে পারেন। (২) অপরের উচ্ছিষ্ট ভোজন নিষেধ। কেননা ইহাদ্বারা নানাবিধ রোগ সংক্রামিত হইত্ত্বে পারে । তবে পিতা মাতা গুরুজুনের কিম্বা কোন বন্ধু মাদুর করিম কিছু দিলে তাহ এবং ধৰ্ম্মাত্মা সাধুদিগের ভূক্তবিশেষ ভোজনে শ্রদ্ধা হইলে তাহা গ্রহণে অনিষ্ট নাই বরং উপকার হয়। এরূপ স্থলে প্রেমের প্রবল স্বাভাবিকীশক্তিতে রোগাদি নিবারণ করিয়া থাকে সাধারণতঃ কোথায় খাওয়া উচিত কোথায় নয় ইহা স্থির করা কঠিন বলিয়া উক্ত নিয়ম অবধারিত হইয়াছে । আর যখন ইহাতে বিবেকের কোন হানি রাই তখন ঋগ্বেদের সময় হইতে যে সাধন চলিয়৷ আসিতেছে তাহার বহুশতাব্দির পরীক্ষিত নিয়ম বল পূৰ্ব্বক