পাতা:যোগ-সাধন.djvu/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २९ ) তাছার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু কোন প্রকারে ঐ সকল দেব দেবীর মূৰ্ত্তি বা রূপের প্রশংসা করিয়া পৌত্তলিক তার প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়। নাম ও মুৰ্বি বিভিন্ন ইহ। যেন কেছ বিস্কৃত না হন । অথচ সকলকে স্পষ্ট বুঝান আবশুক যে, ঈশ্বরকে যে নামে ইচ্ছ। ডাকিলেই পাওয়া যায় মূৰ্ত্তিতে পাওয়া অসম্ভব। कम मा भूर्डिं अनडा नाम नडा । ২৭শ প্রঃ । এই সাধন দিবার অধিকার কোন ব্যক্তিবিশেষে নিবন্ধ কিনা ? - - উ; । এরূপ কখনই সস্তবে না। ভগবানের সত্যধৰ্ম্ম যিনি যে পরিমাণে প্রাণেলাভ করিবেন তাহার সেই পরিমাণে পরোপকার করিবার শক্তি জন্মে। কিন্তু অন্যের ধৰ্ম্ম চক্ষু খুলিয়া দিতে, অন্তেরযোগ শক্তি প্রস্ফুটিত করিয়া দিতে যে শক্তি আবশ্বক, সেই শক্তি যিনি লাভ করেননাই তিনি কথন ও এই সাধনে অপরকে দীক্ষিত করিতে অধিকারী নহেন । যোগ পথের চারিটি অবস্থা ৱৰ্ণিত আছে –(১) প্ৰবৰ্ত্তক, (২) সাধক, (৩)যুঞ্জন সিদ্ধ, (৪) যুক্ত সিদ্ধ। প্রবর্তক অবস্থার মধ্যে ধৰ্ম্মের প্রাথমিক কয়েকটা ভাব মাত্র উন্মেষিত হয় ; যথা:– দীনতা, বৈরাগ্য, প্রেম, পবিত্রত, তৎপরে সাধক অবস্থায় ভগবানের আবির্ভাব অল্পং প্রকাশ হইতে থাকে এৰং এই অবস্থার শেষভাগে সুস্পষ্ট ব্রহ্ম-দৰ্শন লাভ হয়। তাহার পর যুঞ্জন-যোগীদিগের অবস্থা। তাহারা প্রায়ই ঈশ্বর সহবাসে থাকেন ও বিৰিৰ সত্য লাভে জীবন স্কতাৰ্থ করেন, কিন্তু মধ্যেই ইংরেও বিচ্ছেদ হয়। সেই সময় অত্যন্ত । " (2)