পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>8૨ চন্দ্রা অঘ্রাণ শেষ হল। গ্রামে নবারের ধুম পড়েচে, পায়ে পড়ি ঘরে চল । ফাগুলাল চন্দ্রা, আমাকে রাগিয়ো না। হাজারবার বলেচি এই মুল্লুকে হাটে ঘাটে শ্মশানে মশানে সব দিকেই পাকা রাস্তা, কেবল ঘরের দিকে নয় । চন্দ্রা একবার সর্দারকে গিয়ে যদি আমরা— وا\ নীচের পরিবর্তন ছাড়া বাকি অংশের পাঠ পূর্বানুগ। (i) ও ভাবে অসাধারণের আসমানে ও উড়চে, সাধারণের শিকলপরা দাঁড় থেকে ওর ছুটি। > ও ভাবে সৰ্ব্বসাধারণের শিকলপরা দাঁড়ে ও বাধা নয়, অসাধারণের আসমানে ও বুদ হয়ে গেচে । 인 পূর্বানুগ। তবে পূর্ববর্তী পরিবর্তিত পাঠের ও ভাবে সৰ্ব্বসাধারণের . বুদ হয়ে গেচে । অংশটি পুনরায় এই খসড়ায় বদলানো হয়েছে। (i) ও ভাবে সৰ্ব্বসাধারণের শিকলপরা দাড়ে ও বাধা নয়। অসাধারণের আসমানে ও বুদ হয়ে গেচে । > ও ভাবে সৰ্ব্বসাধারণের ভাগ্য-দাড়ের থেকে ওর ছুটি, অসাধারণের আসমানে, ও উডচে । পূর্বানুগ। (i) পেয়ালা হাতে নিয়ে > পেয়ালা নিয়ে (ii) মকররাজের সেই > এখানকার কৰ্ত্তার সেই (iii) বলেচি > বলেচি, (iv) ও ভাবে সৰ্ব্বসাধারণের ভাগ্য-দাড়ের থেকে ওর ছুটি, > ও ভাবে, সৰ্ব্বসাধারণের ভাগ্য দাড় থেকে ও ছাড়া, ఫి পেট ভরিয়ে তার শেষ পাওয়া যায় ; নেশার দরকার নেই, তার শেষও নেই। ঐ সোনার তালগুলো যে মদ, যক্ষরাজের নিরেট মদ । বুঝতে পারলে না ? br চন্দ্রা বিশু মদের পেয়ালা নিয়ে ভুলে যাই ভাগ্য-পুরুষের দাঁড়ে বাধা ময়না আমি। মনে করি আমার ছুটি। সোনার তাল হাতে নিয়ে এখানকার কৰ্ত্তার সেই মোহ লাগে। সে ভাবে সৰ্ব্বসাধারণের ভাগ্য দাড় থেকে ও ছাড়া, অসাধারণের আসমানে ও উড়চে । नां ।