পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাবছ বলো দেখি । नन्निनैी অবাক হয়ে দেখছি, সমস্ত শহরে মাটির তলাটার মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে অন্ধকার হাতড়ে বেড়াচ্ছে। পাতালে সুড়ঙ্গ খুদে তোমরা যক্ষের ধন বের করে করে আনছ। সে যে অনেক যুগের মরা ধন, পৃথিবী তাকে কবর দিয়ে রেখেছিল। অধ্যাপক আমরা যে সেই মরা ধনের শবসাধনা করি । তার প্রেতকে বশ করতে চাই। সোনার তালের তাল-বেতালকে বাঁধতে পারলে পৃথিবীকে পাব মুঠোর মধ্যে। नन्मिनी তার পরে আবার তোমাদের রাজাকে এই একটা অদ্ভুত জালের দেয়ালের আড়ালে ঢাকা দিয়ে রেখেছ, সে যে মানুষ পাছে PleR &ు-ఆం WS) বল দেখি ? नम्मिनी তোমাদের সহরকে তোমরা আদর করে যক্ষপুরী নাম দিয়েচ। মাটির নীচে সুরঙ্গ খুদে যক্ষের ধন বের করে করে আনচ। সে যে অনেক যুগের মরা ধন, পৃথিবী তাকে কবর দিয়ে রেখেছিল। তারপরে সেগুলোকে খুঁড়ে তুলে তোমাদের ভাণ্ডারের মধ্যে তালা চাবি বন্ধ করে কি করচ আমি বুঝতেই পারিনে। তাই আমি পথহারার মত ঘুরে বেড়াই। অধ্যাপক আমরা যে সেই মরা ধনের শব সাধনা করি। তার প্রেতটাকে বশে আনতে চাই। সেই সব সোনার তালের যে তালবেতাল তাকে বাঁধতে পারলে পৃথিবীতে আমাদের সঙ্গে আঁটবে কে ? नन्नैिी আবার, তোমাদের রাজাকে এই একটা অদ্ভুত জালের জানলার আড়ালে ঢেকে রেখে দিয়েচ, কারো সঙ্গে সে মেশে না, সে যে মানুষ & ভাবচ বল দেখি ? नन्नैिी আমি অবাক হয়ে দেখচি এখানকার সমস্ত সহরটা মাটির তলাটার মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে অন্ধকার হাড়ে বেড়াচ্চে। পাতালে সুরঙ্গ খুদে তোমরা যক্ষের ধন বের করে আনচ। সে যে অনেক যুগের মরা ধন, পৃথিবী তাকে ©☾ WHO