পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>の μαμωπωπωπωπωπωu কবর দিয়ে রেখেছিল । আমার মনে হয় তাকে ঘেঁটে ঘেঁটে তোমাদের প্রাণ শুকিয়ে যাচ্চে। অধ্যাপক আমরা যে সেই মরা ধনের শব সাধনা করি । তার প্রেতকে বশ করতে চাই। সোনার তালের তালবেতালকে বাঁধতে পারলে পৃথিবীকে পাব মুঠোর মধ্যে । নন্দিনী তারপরে আবার, তোমাদের রাজাকে এই একটা অদ্ভুত জালের জানলার আড়ালে ঢেকে রেখেচ, সে যে মানুষ ولا ‘ভাবচ বল দেখি ?... সে যে মানুষ’ – পূর্ববর্তী পাঠের অনুরূপ, নিম্নোক্ত পরিবর্তন সহ : (i) মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে অন্ধকার হাড়ে > মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে দুই হাতে অন্ধকার(ii) তালবেতালকে > তাল-বেতালকে পূর্বানুগ। (i) সমস্ত সহরটা > সমস্ত সহর (ii) দুই হাতে অন্ধকার হাৎড়ে > অন্ধকার হাৎড়ে వి নন্দিনী আমি অবাক হয়ে দেখচি সমস্ত সহর মাটির তলাটার মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে অন্ধকার হাৎড়ে বেড়াচ্চে। পাতালে সুরঙ্গ খুদে তোমরা যক্ষের ধন বের করে করে আনচ। সে যে অনেক যুগের মরা ধন ; পৃথিবী তাকে কবর দিয়ে রেখেছিল। আমার মনে হয় তাকে ঘেঁটে ঘেঁটে তোমাদের প্রাণ ক্ষয়ে যাচে । ভাবচ বল দেখি । অধ্যাপক আমরা যে সেই মরা ধনের শব সাধনা করি । তার প্রেতকে বশ করতে চাই। সোনার তালের তাল-বেতালকে বাঁধতে পারলে পৃথিবীকে পাব মুঠোর মধ্যে । नन्मिनी তারপরে আবার, তোমাদের রাজাকে এই একটা অদ্ভুত জালের দেয়ালের আড়ালে ঢাকা দিয়ে রেখেচ, সে যে মানুষ পাছে め○ পূর্বানুগ। (i) আমার মনে হয় তাকে ঘেঁটে ঘেঁটে তোমাদের প্রাণ ক্ষয়ে যাচ্চে। (বর্তমান পাঠে বর্জিত)