পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশু তোর মুখে একথা শুনে আশ্চৰ্য্য বোধ হয়। नन्नैिी বিশু যক্ষপুরীতে ঢুকে অবধি এতকাল মনে হত, আর যাই থাক বা না থাক জীবন থেকে আমার আকাশখানা হারিয়ে ফেলেচি। এখানকার টুকরো মানুষগুলোর সঙ্গে মিশিয়ে এমনি তাল পাকিয়ে গেছি, যে সেই পিণ্ডটার মধ্যে কোথাও ফাক পাবার কেন ? WS) দাড়িয়ে ওদের গানে যোগ দেব। সর্দারের চেলারা কিছুতেই পথ দেখিয়ে দিল না। তাই তোমার কাছে এসেচি। বিশু আমার কাছে ? আমি ত দুগের প্রাকার নই। নন্দিনী হা পাগল, তুমি আমার দুগের প্রাকার— তোমার কাছে এলে বাইরের আকাশ দেখতে পাই । বিশু তোর মুখে একথা শুনে আশ্চৰ্য্য বোধ হয়। নন্দিনী কেন ? বিশু যক্ষপুরীতে ঢুকে অবধি এতকাল মনে হত জীবন হতে আমার আকাশখানা হারিয়ে ফেলেচি। মনে হত এখানকার টুকরো মানুষদের সঙ্গে এক হামানদিস্তায় আমাকে কুটে এরা একটা পিণ্ড পাকিয়ে তুলেছে, (t এই খসড়ার পাঠ পূর্বানুগ। পরিবর্তনগুলি এই রকম : (i) .. দুগের প্রাকার— তোমার কাছে এলে বাইরের আকাশ দেখতে পাই > ... দুগের প্রাকার । তোমার কাছে এলে বাহিরকে দেখতে পাই । (ii) টুকরো > টুকরো (iii) হামানদিস্তায় কুটে > হামানদিস্তায় আমাকে কুটে (iv) তুলেছে, > তুলেচে– পূর্বানুগ। (i) তোমার কাছে এলে বাহিরকে > তোমার কাছে এলে উচুতে উঠে বাহিরকে (ii) মানুষদের সঙ্গে এক হামানদিস্তায় আমাকে > মানুষদের সঙ্গে আমাকে এক হামানদিস্তায় وا\ >ఏ>