পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नमिनैी তোমাকে সে কেমন করে ছুতে পারলে ? বিশু তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত হয় মরীচিকা তখনি সবচেয়ে সহজে ভোলাতে পারে। তারপরে এক ভুলের ছলনা এড়াতে গিয়ে আরেক ভুলের হাতে গিয়ে পড়ি, তারপরে দিকহারা নিজেকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। একদিন পশ্চিমের জানলা দিয়ে আমি দেখছিলুম মেঘের স্বর্ণপুরী, সে দেখছিল এখানকার সর্দার পাড়ার সোনার চুড়াটা । আমাকে কটাক্ষ করে বললে, “ঐখানে নিয়ে যাও ত, দেখি তোমার কতবড় সামথ্য ।” আমি স্পৰ্দ্ধা করে বললুম, “যাব নিয়ে।” আনলেম তাকে সোনার S বিশু একজন মেয়ে । হঠাৎ তীর খেয়ে উড়ন্ত পাখী যেমন মাটিতে পড়ে যায় সে আমাকে তেমনি করে এই ধূলোর মধ্যে এনে ফেলেচে । আমি নিজেকে ভুলেছিলুম। नन्मिनी তোমাকে সে কেমন করে ছুতে পারলে ? বিশু তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত হয় মরীচিকা তখনি সহজে ভোলায় । তারপরে দিকহারা নিজেকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। একদিন পশ্চিমের জানলা দিয়ে আমি দেখছিলুম মেঘের স্বর্ণপুরী, সে দেখছিল সর্দারের সোনার চুড়া। আমাকে কটাক্ষে বল্লে, “ঐখানে আমাকে নিয়ে যাও, দেখি কত বড় তোমার সামর্থ্য ।” আমি স্পৰ্দ্ধা করে বলুম “যাব নিয়ে” আনলুম তাকে সোনার

  • O

অপরিবর্তিত । Ꮌ8