পাতা:রক্ত-লেখা - নিত্যানন্দ কর্ম্মকার.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অাজ হতে শতবর্ষ অাগে অণজ হতে শত বর্ষ আগে, পুঞ্জীভূত প্রেরণার উচ্ছলিত মহা অস্থরাগে কে তুমি ক্ষরিলে মোরে অস্তরের অজালা নিমেৰে শত বর্ষ পরে এই বাত্যাকুন্ধ মরণের দেশে ? তোমার"জীবন ভরা স্বপ্ন-রাঙা স্বন্দরের গান জীবনের ঢেউয়ে ঢেউয়ে মোরে তুমি দিয়ে গেছে। দণল তুমি যা দেখেছে। তব শাস্তি-নীড় পূৰ্ব্বাচল ভালে স্বপ্রাতুর পৃথিবীর কুস্থমিত রূপালীর জগলে, তোমার মনের ডাল থরে থরে রেখেছিলে ভরি ছন্দে, সুরে, রূপে রসে চিরস্তন অভিষিক্ত করি ;– মধ্যাহ্নের খর রবি এনেছিল যেই পূর্ণতায় রেখেছিলে মৰ্ম্মলোকে আনস্তের অস্তিম প্রভণয় ১— বিদায়ী দিনের গাথা সিক্ত করি দীপ্ত প্রেরণায় তোমার জীবন-বাণী ভরি দিলে কালের ভেলায় ! তাই নিয়ে যাত্রা অামি করিয়াছি মোর চলাপথে হে মরমী, একদিন শাস্ত মোর উদয়-প্রভাতে ; আগমণর প্রভাত-রবি এঁকেছিল স্থবৰ্ণ বারত আমার আস্তর-পটে—সেই সত্য স্বন্দরের কথা ! আমার মধ্যাহ্ন আলি দিয়ে গেল সায়াহের জালা, তুমি জানিবেল ওগো, তুমি আজ স্থদুরে শিরালা । আমার মধ্যাহ্ন ভরি কাল রুজ বৈশাস্ত্রীর বাড় নিৰ্ম্মম প্রলয় নৃত্যে ঘেরিয়াছে আজ নিরস্তর । মোর বাণী শুনিবে যে আজ হতে শত বর্ষ পরে তার তরে রেখে যাব লব বেঙ্গ নুতল অক্ষরে । অণসমুদ্র হিমাচল প্রতিপলে অস্তরের গতি, অামার অতীতে আমি স্বৰ্গ মানি করি যে প্রপতি । W. & Co