পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) প্রথম খণ্ড.pdf/৪১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীক্স-রচনাবলী " و وجOا যথার্থ অভাব উপস্থিত হইবে I* আসল কথা এই ৰে, দরিদ্র মা হইলে বড়মান্থব হওয়া যায় না। নীচে না থাকিলে উপরে উঠা যায় না। বড়মানুষ নই বলিয়া দুঃখ করিবার আগে, দরিদ্র নই বলিয়। দুঃখ কর । যাহার অভাব নাই তাহার ‘অভাব মোচন হইল না’ বলিয়া বিলাপ করা বৃথা। এখন আমাদের সমাজকে এমন একটা ঔষধ দিতে হইবে যাহা প্রথমে ঔষধরূপে ক্ষুধা জন্মাইয়া পরে পথ্যরূপে সেই ক্ষুধা মোচন করিবে । একেবারেই খাদ্য দেওয়ার ফল নাই । আমাদের দেশে যাহারা খাবারের দোকান খোলে তাহারা ফেল হয় কেন ? আমাদের সমাজে যখনি একখানি মাসিক পত্রের জন্ম হয় তখনি সমাজ রাজপুত পিতার ন্যায় ভূমিষ্ঠশষ্যতেই তাহাকে বিনাশ করে কেন ? যাহার আবশুক কেহ বোধ করে না সে টেকিয়া থাকিতে পারে না, অতএব আবশুকবোধ জন্মে নাই বলিয়াই দুঃখ, দ্রব্যটি নাই বলিয়া নহে । -डांब्रउँो, यांविन »२vv, विदिष धनत्र, श्रृं, २vs-s “দ্রুত বুদ্ধি” প্রসঙ্গের নিম্নোদ্ধত শেষাংশ পরিত্যক্ত হইয়াছে— কবিরা এইরূপ অসাধারণ বুদ্ধিমান । তাহার। বুঝেন, কিন্তু এত বিদ্যুৎ-বেগে যুক্তির রান্ত অতিক্রম করিয়া আসেন যে, রাস্ত মনে থাকে না, কেবল বুঝেন মাত্র। কাজেই অনেক সমালোচককে রাস্ত বাহির করিবার জন্ত জাহাজ পাঠাইতে হয়। বিষম হাঙ্গামা করিতে হয়। কবি উপস্থিত আছেন, অথচ তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি উত্তর দিতে পারেন না । তিনি বসিয়া বসিয়া শুনিতেছেন— কেহ বলিতেছে উত্তরে পথ, কেহ বলিতেছে দক্ষিণে পথ । দ্রুতগামী কবি সহসা এমন একটা দূর ভবিষ্যতের রাজ্যে গিয়া উপস্থিত হন যে, বর্তমান কাল তাহার ভাবভঙ্গী বুঝিতে পারে না। কি করিয়া বুঝিবে ? বৰ্ত্তমান কালকে এক এক পা করিয়া রাস্ত খুজিয়। খুজিয়া সেইখানে যাইতে হইবে ; কাজেই সে হঠাৎ মনে করে কবিটা বুঝি পথ হারাইরা কোন অজায়গায় গিয়া উপস্থিত হইল । কবির মহা দার্শনিক। কেবল দার্শনিকদের ন্যায় তাহার। ইচ্ছা করিলে নিৰ্ব্বোধ হইতে পারেন না। কিয়ৎপরিমাণে নিৰ্ব্বোধ না হইলে এ সংসারে বুদ্ধিমান বলিয়া খ্যাতি হয় না। -छब्रडी, चांचिन १९४v, विक्षि यनन, श्रृं. २०९