পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) প্রথম খণ্ড.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७२ রবীন্দ্র-রচনাবলী প্রতিধ্বনি শুধু তারে করিল বিদ্রুপ। কুটারে কেহই নাই, শূন্য তা রয়েছে পড়ি— বেষ্টিত বিতন্ত্রী বীণা লুতাতন্তুজালে । ভ্ৰমিল আকুল কবি কাননে কাননে, ডাকিয়া সমুচ্চ স্বরে, নলিনী ! নলিনী ! মিলিয়া কবির সাথে বনদেবী উচ্চস্বরে ডাকিল কাতরে আহা, নলিনী ! মলিনী ! কেহই দিল না সাড়া, শুধু সে শবদ শুনি স্বপ্ত হরিণের ত্রস্ত উঠিল জাগিয়া । অবশেষে গিরিশৃঙ্গে উঠল কাতর কবি, নলিনীর সাথে বেথা থাকিত বসিয়া । দেখিল সে গিরি-শৃঙ্গে, শীতল তুষার-’পরে, নলিনী ঘুমায়ে আছে মানমুখচ্ছবি । কঠোর তুষারে তার এলায়ে পড়েছে কেশ, খসিয়া পড়েছে পাশে শিথিল নাচল । বিশাল নয়ন তার অৰ্দ্ধনিমীলিত, হাত দুটি ঢাকা আছে অনাবৃত বুকে । একটি হরিণশিশু খেলা করিবার ভরে কন্তু বা অঞ্চল ধরি টানিতেছে তার, কতু শৃঙ্গ দুটি দিয়া স্বধীরে দিতেছে ঠেলি, কন্তু বা অবাকৃ নেত্রে রয়েছে চাহিয়া ! . তবু নলিনীর ঘুম কিছুতেই ভাঙ্গিছে না, নীরবে নিম্পদ হোয়ে রয়েছে ভূতলে । দূর হোতে কবি তারে দেখিয়া কহিল উচ্চে, "নলিনি, এয়েছি আমি দেখ সে বালিক।” उदूe मत्रिनौ वांला मा ब्रिा छेडद्र শীতল তুষার-পরে রহিল ঘুমারে। কবি সে শিখর-পরে করি আরোহণ শীতল অধর তার করিল চুম্বন— শিহরিয়া চমকিয়া দেখিল সে কৰি