পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) প্রথম খণ্ড.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कवि-कांश्निौ দৃষ্টির সম্মুখে তার, দিগন্তও যেন খুলিয়া দিত গো নিজ অভেদ্য দুয়ার । যেন কোন দেববালা কবিয়ে লইয়া জনস্ত নক্ষত্ৰলোকে কোরেছে স্থাপিত— সামান্ত মাছুয যেথা করিলে গমন কহিত কাতর স্বরে ঢাকিয়া নয়ন, *এ কি রে অনস্ত কাও, পারি না সহিতে !” সন্ধ্যার মাধারে হোথা বসিয়া বসিয়া, কি গান গাইছে কবি, শুন কলপনা। কি “স্বন্দর সাজিয়াছে ওগো হিমালয় তোমার বিশালতম শিখরের শিরে একটি সন্ধ্যার অল্পা ! সুনীল গগন ভেদিয়া, তুষার শুভ্ৰ মস্তক তোমার ! সরল পাদপরাজি অঁাধার করিয়া উঠেছে তাহার পরে ; সে ঘোর অরণ্য ঘেরিয়া হুহুহু করি তীব্র শীতবায়ু দিবানিশি ফেলিতেছে বিষণ্ণ নিশ্বাস ! শিখরে শিখরে ক্রমে নিভিয়া আসিল অস্তমান তপনের আরক্ত কিরণে প্রদীপ্ত জলঙ্গচূর্ণ। শিখরে শিখরে মলিন হুইয়া এল উজ্জল তুষার, শিখরে শিখরে ক্রমে নামিয়া আসিল জাধারের যবনিকা ধীরে ধীরে ধীরে ! পৰ্ব্বতের বনে বনে গাঢ়তর হোলে। धूशषझ वस्कनि । शङौद्ा नौद्रद ।। সাড়াশা নাই মুখে, অতি ধীরে ধীরে অতি ভয়ে ভয়ে যেন চলেছে তটিনী মুগম্ভীর পর্বতের পদতল দিয়া ! কি মহান ! কি প্রশান্ত ! কি গম্ভীর ভাব ! ধরার সকল হোতে উপরে উঠিয়া