পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুকুট >>Q দ্বিতীয় দৃশ্য ইন্দ্রকুমারের অন্ত্রশালার দ্বার ইন্দ্রকুমার। কী হে প্রতাপ, ব্যাপারখানা কী ? আমাকে হঠাৎ অস্ত্রশালার স্বারে যে ডাক পড়ল ? f প্রতাপ । মধ্যম বউরানীমা আপনাকে খবর দিতে বললেন যে, আপনার অস্ত্রশালার মধ্যে একটি জ্যাস্ত অস্ত্র ঢুকেছেন, তিনি বায়ু-অস্ত্র, না নাগপাশ, না কী, সেটা সন্ধান নেওয়া উচিত । ইন্দ্রকুমার। বল কী প্রতাপ, কলিযুগেও এমন ব্যাপার ঘটে নাকি ? প্রতাপ । আঙ্কে, কুমার, কলিযুগেই ঘটে, সভ্যযুগে নয়। দরজাট খুললেই সমস্ত বুঝতে পারবেন। ইন্দ্রকুমার । তাই তো বটে, পায়ের শব্দ শুনি যে । [ দ্বার খুলিতেই রাজধরের নিক্রমণ এ কি । রাজধর যে । হা হা হা হা, তোমাকে অস্ত্র বলে কেউ ভুল করেছিল না কি । হা হা হা হা । রাজধর । মেজবউরানী তামাশা করে আমাকে এখানে বন্ধ করে রেখেছিলেন । ইন্দ্রকুমার । এ ঘরটা তো সহজ তামাশার ঘর না—এখানকার তামাশা ষে ভয়ংকর ধারালো তামাশা—এখানে তোমার আগমন হল যে । রাজধর। আজ রাত্রে শিকারে যাব বলে অস্ত্র খুজতে গিয়ে দেখলুম আমার অস্ত্রগুলোতে সব মরচে পড়ে রয়েছে। কালকের অন্ত্রপরীক্ষার জন্তে সেগুলোকে সমস্ত সাফ করতে দিয়ে এসেছি। তাই বউরানীর কাছে এসেছিলুম তোমার কিছু অস্ত্র ধার নেবার জন্তে । ইন্দ্রকুমার। তাই তিনি বুঝি সমস্ত অস্ত্রশালাস্কন্ধই তোমাকে ধার দিয়ে বসে আছেন । হা হা হা হা। তা বেরিয়ে এলে কেন । যাও, ঢুকে পড়ে। ধারের cभव्रॉन कूब्रिटम्रटष् न! कि । झीं इ! झी झीं । রাজধর । হাসো, হাসে । এ তামাশায় আমিও হাসৰ । কিন্তু এখন নয় । চললুম দাদা, আজ আর শিকারে যাচ্ছি নে । [ প্রস্থান প্রতাপ । ছোটোকুমারকে নিয়ে আপনাদের এ-সমস্ত ঠাট্টা আমার ভালো বোধ श्ध न । ইজকুমার । ঠাট্ট নিয়ে ভয় কিসের । উনিও ঠাট্ট করুন না। ॐ७ॉ* । ॐव्र ठांप्लेों दएएक्लो नश्छ श्रद नां ।