পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भद्धंखलाह ఫి వెళి बाrना चारप्शन cऋदक्नि, cनरेवछ देशक প্রতাপ । এই সম্বন্ধে बाष्प्रतिक रहे व चौक्तिष गरी चख्रिश* बकिल इन्डि के बी ৰণ ইহাৰে ভালোবালে, বাপ কাছে ধৰিলে মৃন্ময়ীর চোখের অশ্রুবিন্দু তাহার অন্তরে DD BBB DD DB BB BBB BBB BBBB DDi BBB S किडू-उहे कैंबिाहेरउ *ब्रिड ना । 轉 ■ + 弹 মৃন্ময়ী দেখিতে খামবর্ণ। ছোটে। কোকড় চুল পিঠ পর্যন্ত পড়িয়াছে। ঠিক যেন বালকের মতো মুখের ভাব। মন্ত মন্ত দুটি কালে চক্ষুতে না আছে লজ, না আছে ভয়, না আছে হাবভাবলীলার লেশমাত্র। শরীর দীর্ঘ পরিপুষ্ট মুস্থ সবল, কিন্তু তাহার বয়স অধিক কি অল্প সে প্রশ্ন কাহারও মনে উদয় হয় না ; যদি হইত, তবে এখনও অবিবাহিত আছে বলিয়া লোকে তাহার পিতামাতাকে নিন্দ করিত। গ্রামে বিদেশী জমিদারের নৌকা কালক্রমে যেদিন ঘাটে আসিয়া লাগে সেদিন গ্রামের লোকের সন্ত্রমে শশব্যস্ত হইয়া উঠে, ঘাটের মেয়েদের মুখ-রঙ্গভূমিতে অকস্মাৎ নালাগ্রভাগ পর্যন্ত সবনিকাপতন হয়, কিন্তু মৃন্ময়ী কোথা হইতে একটা উলঙ্গ শিশুকে কোলে লইয়া কোকড় চুলগুলি পিঠে দোলাইয়া ছুটয় ঘাটে আসিয়ী উপস্থিত। ষে দেশে ব্যাধ নাই বিপদ নাই সেই দেশের হরিণশিগুর মতো নিৰ্ভীক কৌতুহলে দাড়াইয়া চাহিয়৷ চাহিয়া দেখিতে থাকে, অবশেষে আপন দলের বালকসঙ্গীদের নিকট ফিরিয়া গিয়া এই নবাগত প্রাণীর আচারব্যবহার সম্বন্ধে বিস্তর বাহুল্য বর্ণনা করে। • আমাদের অপূর্ব ইতিপূর্বে ছুটি উপলক্ষে বাড়ি আসিয়া এই বন্ধনবিহীন বালিকাটিকে দুই-চারিবার দেখিয়াছে এবং অবকাশের সময় এমন কি, অনবকাশের সময়ও ইহার সম্বন্ধে চিস্তা করিয়াছে। পৃথিবীতে অনেক মুখ চোখে পড়ে কিন্তু এক একটি মুখ বলাকহা নাই একেবারে মনের মধ্যে গিয়া উত্তীর্ণ হয়। সে কেবল সৌন্দর্ধের জন্ত নহে, আর একটা কী গুণ আছে। সে গুণটি বোধ করি স্বচ্ছত । অধিকাংশ মুখের মধ্যেই মহাপ্রকৃতিটি আপনাকে পরিস্ফুটন্ধপে প্রকাশ করিতে পারে না ৰে-মুখে সেই অন্তরগুহাবাসী রহস্যময় লোকটি অবাধে বাহির হইয়া দেখা দেয়, সে মুখ সহক্সের মধ্যে চোখে পড়ে এবং এক পলকে মনে মুন্ত্রিত হইয়া যায়। এই ৰালিকার মুখে চোখে একটি ছৱন্ত অবাধ্য নারীপ্রকৃতি উন্মুক্ত বেগবান অরণ্যযুগের মতো সর্বদা দেখা দেয়, খেলা করে, সেইজন্ত এই জীবনচঞ্চল মুখখানি একবার দেখিলে আর সহজে ভোলা যায় না । •ाठकभित्क यण बाश्णा, अजीब ८कौङ्ककशज्क्षनि बउरे शीगडे इलेक श्डीश्र। অপূৰ্বর পক্ষে কিঞ্চিং শোক ইয়াছিল। সে ভাড়াতাড়ি মাৰি হাতে ব্যাগ সমর্পণ করিয়া রক্তিমমুখে দ্রুতবেগে গৃহ অভিমুখে চলিতে লাগিল।