পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&OW。 রবীন্দ্র-রচনাবলী মোতির মা। ইতিহাসটা খুলে বলে দিদি। কুমুদিনী। সেই একই কথা।। হরিণী পিছু হটছিল, ব্যাধ তার গলায় ফাসটা ধরে জোরে দিয়েছিল টান। ফাস গেল ছিড়ে। ব্যাধ অহংকার করে বললে, বালোই হল; হরিণ নম্র হয়ে বললে, ভালোই হয়েছে। মোতির মা। এইখানেই কি শেষ হবে বােন ? অদৃষ্টের মৃগয়া যে এখনো চলবে। কুমুদিনী। তা জানি, ওই ব্যাধের হাতে ধনুক আছে, বল্লম আছে, খাড়া আছে, আর হরিণীর আছে কেবল তার শেষ পরিত্রাণ মরণ। কুমুদিনী। ফুটুকি। কী রানীমা! কুমুদিনী। আগুন থেকে বেরিয়ে এসে সীতা কী বললেন গান গেয়ে বল। ফুটুকির গান ফুরালো পরীক্ষার এই পালা, পার হয়েছি। আমি অগ্নিদহনজালা। भी (6ों भी, शों 06ों भी, এবার তুমিই জাগো মা, তোমার কোলে উজাড় করে দেব অপমানের ডালা ৷ তোমার শ্যামল আঁচলখনি আমার অঙ্গে দাও মা, টানি’, আমার বুকের থেকে লও খসিয়ে নিঠুর কঁাটার মালা। शों (5ों शीं ॥ কুমুদিনী। তার পরে যখন রাম বললেন, এসো আমার সিংহাসনে এসো, বােসো আমার KON-- ফুটুকির গান ফিরে আমায় মিছে ডাক’, স্বামী। সময় হল, বিদায় লব আমি৷ অপমানে যার সাজায় চিতা সে যে বাহির হয়ে এল। অগ্নিজিতা, রাজাসনের কঠিন অসম্মানে ধরা দিবে না সে যে মুক্তিকামী৷ আমায় মাটি নোবে আঁচল পেতে তুমি থাকো সোনার সীতার অনুগামী। ফিরে ফিরে আমায় মিছে ডাক’ | স্বামী ]৷