পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৩৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় も> ひ ও ‘বাসস্তিকা"- এই দুইটি চরিত্র ১৫ মাঘ ১৩৩৫ বঙ্গাব্দে অনুষ্ঠিত অভিনয়ের নূতন সংযোজন। বস্তুত তাহদের সংলাপের মধ্য দিয়ে সংগীতের মর্মার্থই বোঝানো হইয়াছিল। এই দিনের সংযোজিত গানের তালিকা : বিশ্ববীণারবে, তোমায় চেয়ে আছি বসে, একটুকু ছোওয়া লাগে, শুকনো পাতা কে যে ছড়ায়, না যেয়ো না, লাহে লাহো, তুলে লহোঁ।” রবীন্দ্রনাথের স্বহস্তে-লিখিত যে পাণ্ডুলিপি রবীন্দ্রভবনে সংরক্ষিত আছে তাহাতে “রানী’ ও ‘বাসস্তিক' এই দুটি চরিত্রের স্থলে দৃঢ় (রম্য মজুমদার/কর ; সুরেন্দ্রনাথ কর-এর পত্নী) এবং অমিতা (অমিতা ঠাকুর ; আজাদ্রনাথ ঠাকুরের পত্নী)-র নাম পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ পাণ্ডুলিপিতে 'নগুলির একটিমাত্ৰ ছত্রের উল্লেখ করিয়া প্রতিটি গানের স্থল নির্দেশ করিয়াছেন। বর্তমান রচনাবলীতে গানগুলি সম্পূর্ণ উদ্ধৃত হইয়াছে। ‘রবীন্দ্রবীক্ষা' দ্বাদশ সংকলনে (পৌষ ১৩৯১) সুন্দর'-এর এই পাঠ বিস্তারিত পরিচিতিসহ झिट श्श । উপন্যাস ও গল্প ললাটের লিখন SSSDSSS BBBSSSJSJSJJSgBB SDEK SuBBD umtuSLB BKSBBBBBuD DBD KgtBtKS ggB DD uDuBSB gBSBEBB SDSDDSS0LSD gDgSSSDSggSJSSJDDSS সংখ্যক পাণ্ডুলিপি এই উপন্যাসের প্রথমাংশের দুই পৃষ্ঠার অতিরিক্ত প্রতিলিপিমাত্র। এখানে উল্লেখ করা যায় যে, উল্লিখিত তিনটি খাতার হস্তলিপি অপরের। ১৩১০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে শাস্তিনিকেতনে থাকাকালীন রবীন্দ্ৰনাথ ‘ললাটের লিখন 'চনা করেন। নির্মলকুমারী মহলানবিশকে লেখা একাধিক পত্র হইতে রচনার ইতিহাস অনেকাংশে 'না যায়, পত্রগুলির প্রাসঙ্গিক অংশ অতঃপর সংকলিত হইল।-- “একটা নতুন গল্প চলচে। আর দু তিন দিনে শেষ হবে। সকলে অপেক্ষা করছে— শেষ হলেই শ্ৰীমুখ থেকে শুনবে -- প্রথম শোনানের জন্য যদি আকাঙক্ষণ থাকে। তবে সেই বুঝে ব্যবস্থা কোরো--- এর বেশী বলতে সাহস করিনে } ইতি ১৮ এপ্রিল ১৯০৩ |{ ';**२, ४ ५७०|| দ্রষ্টব্য 'দেশ', ৯ ভাদ্র ১৩৬৮, পৃ. ৩১৫ “...পােচ পয়সা গেছে চিঠিতে, টেলিগ্রামে ঠিক জানিনে কত, অস্তিত বারো আনা. পুরো লোকসান। যাক, কাল পড়া হয়ে গেল। যাদের জনো পােচ পয়সা খরচ করিনি খুশী হয়ে গৈছে বলেচে, পাওয়ারফুলে। ফরমাস এসেচে। ওটাকে ঢালাই করতে হবে নাটাে! চেষ্টা 1/ लभ ।।' BaKSS S S EKK SLDDS sBDKS SkBSS BSS SDAADDSKS r:্যকে রূপান্তরের পরই রবীন্দ্রনাথ নির্মলকুমারীকে জানাইলেন--- “আগামীকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার কলকাতায় যাচ্ছি। লেখাটা শেষ হয়েছে। যদি কিছুমাত্র ক্লান্তি বা অসুবিধা বা অবকাশ হানির কারণ না থাকে। তবে তোমার বৈঠকখানায় ওটা পড়ে শোনাতে পারলে খুশী হ’ব।. পড়তে পৌনে দুঘণ্টা লাগবার কথা।” । রচনাকাল : ১৩ বৈশাখ ১৩:৪০, প্রকাশ : 'দেশ', ৯ ভাদ্র ১৩৬৮, পৃ. ৩১৫