পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ঊনবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थांबैौ । ¢›ቈ কোনো চেষ্টা নেই। রামের যৌবরাজ্যে কৈকেয়ী রাগ করেছে ; কিন্তু যেরকম ভাবভঙ্গী ও কণ্ঠস্বরে আমাদের চোখে কানে রাগের ভাবটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে এই ছবির মধ্যে তার কোনো লক্ষণ দেখা গেল না। আট-দশ বছরের ছেলে স্ত্রীবেশে কৈকেয়ী সাজলে তার মধ্যে কৈকেয়ীত্ব লেশমাত্র থাকা অসম্ভব। তবু এরা তাতে কোনো অভাব বোধ করে না । জিনিসটা যদি আগাগোড়া ছেলেমান্থষি ও গ্রাম্য বর্বর-গোছের কিছু হত তা হলে আশ্চর্যের বিষয় কিছুই থাকত না— কিন্তু, ৰেখানে নৈপুণ্য ও পৌষম্যের সীমা নেই, অতি সামান্ত ভঙ্গীটুকুমাত্র যেখানে নিরর্থক নয়, বহু ষত্ব ও বহু শক্তির দ্বারা যেখানে এই ললিতকলাটি একেবারে স্বপরিণত হয়ে উঠেছে, সেখানে একে অবজ্ঞা করা চলে না। এই কথাই বলতে হয় যে, রূপের ও গতির ছন্দবোধ এদের মনে অত্যন্ত বেশি প্রবল ; সেই রূপের ও গতির ভাষা এদের মনে যতখানি কথা কয় আমাদের মনে ততখানি কয় না। এদের গামেলান-সংগীতেও সেটা দেখতে পাই । প্রথমত যন্ত্রগুলি বহুসংখ্যক, বহু যত্বে স্বশোভিত, এবং তাদের সমাবেশ স্থসজ্জিত, যারা বাজাচ্ছে তাদের মধ্যে সংযত শোভনতা । এই রম্যদর্শন এদের কাছে অত্যাবগুক । চোখের দেখার মুখটুকু রক্ষা করে এদের যে সংগীতের আলোচনা সে হচ্ছে স্বরের নাচ । ছন্দের লীলা এদের কাছে গীতের ধারার চেয়ে বেশি। কিন্তু, ছন্দের লীলা আমাদের দেশের ভোজপুরিয়াদের খচ মচ, বাস্তের দুঃসহ অত্যাচার নয়। এদের নাচ যেমন স্বন্দর সজ্জিত অঙ্গের নাচ, এদের সংগীতে যে ছন্দের নাচ সেও খোল করতাল মৃদঙ্গের কোলাহল নয়— স্বভাব্য কুর দিয়ে সেই নাচ মণ্ডিত । এদের সংগীতকে বলা ষেতে পারে স্বরবৃত্য, এদের অভিনয়কে বলা যায় রূপনাট্য । ভারতবর্ষ থেকে নটরাজ এসে একদিন এখানে মন্দিরে পূজা পেয়েছিলেন, তিনি এদের যে-বর দিয়েছেন সে হচ্ছে র্তার নাচটি— আর, আমাদের জন্তে কি কেবল র্তার শ্মশানভস্মই রইল। ইতি ২০ সেপ্টেম্বর ১৯২৭১ ՖԵr ভাগো বাণ্ডুঙ। ৰবীপ कजTांशैब्रांश বেীমা, আমরা একটি স্বল্পর জায়গায় এসেছি। পাহাড়ের উপরে— শোনা গেল পাঁচ হাজার ফুট উচু। হাওয়াটা বেশ ঠাও। কিন্তু, হিমালয়ের এতটা উচু কোনো » चैमडी निर्मजकूबांद्री मझ्लांमशैलएक जिथिऊ