পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছড়ার ছবি সে বলে, “তুই বেশ করেছিল বা ৰলুক-না ষেবা, ভিক্ষ মাগার চেয়ে ভালো দুঃখী দেহের সেবা ।” জমিদারের মায়ের শ্রাদ্ধ, বেগার খাটার ভাক— রাই ডোম্নির ছেলে বললে, কাজের যে নেই ফণক, পারবে না আজ যেতে । শুনে কোতলপুরের রাজা বললে, ওকে যে ক’রে হোক দিতেই হবে সাজ । মিশনরির স্কুলে প’ড়ে, কম্পোজিটরের কাজ শিখে সে শহরেতে আয় করেছে ঢের— তাই হবে কি ছোটোলোকের ঘাড়-বাকালো চাল । সাক্ষ্য দিল হরিশ মৈত্র, দিল মাখনলাল— ডাকসুঠের এক মোকদ্দমায় মিথ্যে জড়িয়ে ফেলে গোষ্ঠকে তে চালান দিল সাত বছরের জেলে । ছেলের নামের অপমানে আপিল পাড়া ছাড়ি ভোমনি গেল ভিন গায়েতে পাততে নতুন বাড়ি । প্রতি মাসে অচলবুড়ি দামোদরের পারে মাসকাবারের জিনিস নিয়ে দেখে আসিত তারে । যখন তাকে খোটা দিল গ্রামের শঙ্কু পিসে “রাই ভোম্নির পরে তোমার এত দরদ কিসে” বুড়ি বললে, “বারা ওকে দিল দুঃখরাশি তাদের পাপের বোঝা অামি হালকা করে আলি ।” পাতানো এক নাতনি বুড়ির একজরি জরে ভুগতেছিল স্বরূপগঙ্গে আপল শ্বশুরঘরে । মেয়েটাকে বাচিয়ে তুলল জিন রাত্রি জেগে, ফিরে এসে আপনি পড়ল রোগের ধাক্কা লেগে । দিন ফুরলো, দেবৃত শেষে ডেকে নিল তাকে— এক আষাতে মারল ষেন সকল পঞ্জীটাকে । यबांक झल नांनांॐांकूव्र, श्रबांक चक्र°ांकांकভোমলিকে সব দিয়ে গেছে ৰুক্তির জমা টাকা । brs