পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इब्न 'HOS করছে । কেননা এই আট পদক্ষেপের আবর্তন সকল ছন্দেই চলে। বস্তুত এইটেই इ८न्नझ् अर्थिकiश्ण झुक्रग्न छनिरङ कोब्रन । यथो > रे ළු 8 মহাভার- তের কথা অমৃত স- गॉन, (* Wo * ケ কাশীরাম দাস কহে শুনে পুণ্য- बांन् । এও আট পদক্ষেপ । এই জাত নির্ণয় করতে হলে চালের দিকে ততটা নয় কিন্তু চলনের দিকেই দৃষ্টি দিতে হবে । দিলে দেখা যাবে, ছন্দকে মোটের উপর তিন জাতে ভাগ করা যায় । সমচলনের ছন্দ, অসমচলনের ছন্দ এবং বিষমচলনের ছন্দ । দুই মাত্রার চলনকে বলি সমমাত্রার চলন, তিন মাত্রার চলনকে বলি অসমমাত্রার চলন এবং দুই-তিনের মিলিত মাত্রার চলনকে বলি বিষমমাত্রার ছন্দ। ফিরে ফিরে আঁখি- নীরে পিছু পানে চায়। 蚌 পায়ে পায়ে বাধা প’ড়ে চলা হল विांश्च । এ হল দুই মাত্রার চলন। দুইয়ের গুণফল চার বা আটকেও আমরা এক জাতিরই গণ্য করি । নয়ন- ধারায় পথ সে হারায়, চায় সে পিছন পানে, চলিতে চলিতে চরণ চলে না, ব্যথার বিষম টানে । এ হল তিন মাত্রার চলন । আর— যতই চলে চোখের জলে নয়ন ভ'রে ওঠে, চরণ বাধে, পরান কাদে, পিছনে মন ছোটে । এ হল দুই-তিনের যোগে বিষমমাত্রার ছন্দ । তা হলেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, চলনের ভেদেই ছন্দের প্রকৃতি-ভেদ । বৈষ্ণবপদাবলীতে বাংলাসাহিত্যে ছন্দের প্রথম ঢেউ ওঠে । কিন্তু দেখা যায়, তার লীলাবৈচিত্র্য সংস্কৃত ছন্দের দীর্ঘত্বস্ব মাত্রা অবলম্বন করেই প্রধানত প্রকাশ পেয়েছে। প্রাকৃত বাংলায় যত কবিতা আছে তার ছন্দসংখ্যা বেশি নয়। সমমাত্রার ছন্দের দুষ্টান্ত— কেন তোরে আনমল দেখি । কাছে নখে ক্ষিতিতল লেখি। घ्नाः এ ছাড়া পয়ার এবং ত্রিপদী আছে, সেও সমমাত্রার ছন্দ । অসমমাত্রার অর্থাৎ তিনের ছন্দ চার রকমের পাওয়া যায়— ՀծիՀ3