পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రిeఫి রবীন্দ্র-রচনাবলী মলিন বদন ভেল, ধীরে ধীরে চলি গেল । আওল রাইর পাশ । কি কহিব জ্ঞান- দাস ॥ ১ । জাগিয়া জাগিয়া হইল খীন অসিত চাদের উদয়দিন । ২ ॥ সদাই ধেমানে চাহে মেঘপানে না চলে নয়ন- তারা । বিরতি আহারে রাঙা বাস পরে যেমত যোগিনী- পারা ॥ ৩ ॥ বেলি অবসান- কালে কবে গিয়াছিলা জলে । তাহারে দেখিয়া ইষত হাসিয়া ধরিলি সখীর গলে ॥ ৪ ॥ বিষমমাত্রার দৃষ্টাস্ত কেবল একটা চোখে পড়েছে, সেও কেবল গানের আরম্ভে— শেষ পর্যন্ত টেকে নি । চিকনকালা, গলায় মালা, বাজন নূপুর পায় । চুড়ার ফুলে ভ্রমর বুলে, তেরছ নয়ানে চায় । বাংলায় সমমাত্রার ছন্দের মধ্যে পয়ার এবং ত্রিপদীই সবচেয়ে প্রচলিত। এই দুটি ছনের বিশেষ হচ্ছে এই যে, এদের চলন খুব লম্বা। এদের প্রত্যেক পদক্ষেপে আট মাত্রা । এই আট মাত্রার মোট ওজন রেখে পাঠক এর মাত্রাগুলিকে অনেকটা ইচ্ছামত চালাচালি করতে পারেন । পাষাণ মিলায়ে যায় গায়ের বাতালে । এর মধ্যে যে কতটা ফাক আছে তা যুক্তাক্ষর বসালেই টের পাওয়া যায়। পাষাণ মূৰ্ছিয়া যায় গায়ের বাতালে। उांग्रेौ ह्ल बां ।